Tuesday, December 16

অর্থনীতি

বোতলে লিটার ২শ টাকা, খোলা সয়াবিন উধাও

বোতলে লিটার ২শ টাকা, খোলা সয়াবিন উধাও

অর্থনীতি
কয়েক মাস ধরেই বাড়ছে ভোগ্যপণ্যের মূল্য। চাল, ডাল, ভোজ্যতেল, আলু, পেঁয়াজ, চিনিসহ প্রায় সব পণ্যের দর ঊর্ধ্বমুখী হলেও ভোজ্যতেল নিয়ে রীতিমতো বেসামাল অবস্থা। সয়াবিনের দাম একেক দোকানে একেক রকম। খুচরা বাজারে বৃহস্পতিবার প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন কিনতে ক্রেতাকে ২০০ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়েছে। অনেকেই আবার সয়াবিন তেল কিনতে গিয়ে ফিরে গেছেন। খোলা সয়াবিন তেল তো বাজার থেকে উধাও। ক্রেতারা বলছেন, ভাই আমরা সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ে গেছি। শক্ত হাতে সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। বাজার তদারকি সংস্থা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার যুগান্তরকে বলেন, দেশে এখন বিপুল পরিমাণ তেল আছে। খোলা তেলও রয়েছে। কিন্তু বাজারে বিক্রেতারা খোলা তেল সরিয়ে রেখেছে। কে কোথায় সরিয়েছে, তার তথ্যপ্রমাণ আমাদের কাছে এসেছে। আমরা দ্রুত অভিযান পরিচালনা করব। সেই মজুত করা খোলা তেল আমরা বাজারে সরবরাহ করব। প...
আবার বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম

আবার বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম

অর্থনীতি
তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলপিজি) ও অটোগ্যাসের দাম আবারও বেড়েছে। এলপি গ্যাসের ১২ কেজির দাম ১২৪০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৩৯১ টাকা করা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির উৎপাদিত সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই থাকছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে এটি কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গ্যাসের নতুন এই দর ঘোষণা দিয়েছে। এর আগে গত ৩ ফেব্রুয়ারি এলপি গ্যাসের ১২ কেজির সিলিন্ডারে ৬২ টাকা বৃদ্ধি করে ১২৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ছিল ১১৭৮ টাকা। আগের মাসের চেয়ে কেজিতে দাম বেড়েছে ১২ শতাংশ। এ ছাড়া গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটো গ্যাস) নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ৬৪ টাকা ৭৮ পয়সা, যা আগে ছিল ৫৭ টাকা ৮১ পয়সা। গত বছরের ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির দাম নির্ধারণ করেছিল এ সংস্থা। এর পর থেকে প্রতি মাসে একবার দাম সমন্বয় করা হ...
আবারও বাড়ল সোনার দাম

আবারও বাড়ল সোনার দাম

অর্থনীতি
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বাজারেও সব ধরনের সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে। ভালো মানের প্রতি ভরি সোনায় ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ফলে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা। বৃহস্পতিবার থেকে এ নতুন দাম কার্যকর হয়েছে বলে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) জানিয়েছে। মান অনুযায়ী প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে ২ হাজর ২১৬ টাকা থেকে ৩ হাজার ২৬৫ টাকা পর্যন্ত। তবে রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি ১ মার্চ বৈঠক করে এ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পরে মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম এ হান্নানের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। নতুন মূল্য অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম তিন হাজার ২৬৫ টাকা বাড়ি...
আবার বেড়েছে চাল তেল পেঁয়াজের দাম

আবার বেড়েছে চাল তেল পেঁয়াজের দাম

অর্থনীতি
সপ্তাহের ব্যবধানে চাল, ভোজ্যতেল ও পেঁয়াজের দাম আরেক দফা বেড়েছে। পাশাপাশি ডিমের দাম বাড়ছে হু-হু করে। এসব পণ্যসহ অন্যান্য পণ্য বাড়তি দরে কিনতে ক্রেতারা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। তাই দাম সহনীয় পর্যায়ে আনতে ক্রেতারা বাজার তদারকির তাগিদ দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাওরান বাজার, নয়াবাজার ও মালিবাগ কাঁচাবাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। এদিন এসব পণ্যের দাম বাড়ার চিত্র সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনিক বাজার পণ্য মূল্য তালিকায় লক্ষ করা গেছে। টিসিবির পরিসংখ্যান বলছে-সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি সরু চাল ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, মাঝারি আকারের চাল ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ ও মোটা চাল ১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি ভোজ্যতেলের মধ্যে প্রতিলিটার লুজ সয়াবিন ২ দশমিক ১৯ শতাংশ, বোতলজাত পাঁচ লিটারের সয়াবিন ১ দশমিক ৩১ শতাংশ ও প্রতিলিটার পাম অয়েল সুপার ৩ দশমিক ৩৯ ...
আর্থিক খাতে অদৃশ্য শক্তির নিয়ন্ত্রণ জরুরি

আর্থিক খাতে অদৃশ্য শক্তির নিয়ন্ত্রণ জরুরি

অর্থনীতি
আর্থিক খাতে যত অনিয়ম, দুর্নীতি, বিচারহীনতা এবং সুশাসনের অভাব-সবকিছুর পেছনে কলকাঠি নাড়ে একটি অদৃশ্য শক্তি। এ শক্তি অপকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকার দৃশ্যমান কোনো প্রমাণ নেই। কিন্তু সবকিছু ধামাচাপা দেয় তারাই। অথচ কুচক্রী এই মহলটি সব সময় থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ব্যাংক ও আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অদৃশ্য শক্তির থাবা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে আর্থিক খাত আরও ধসে পড়বে। এ থেকে পরিত্রাণে বাংলাদেশ ব্যাংককে ক্ষমতা দেওয়ার পাশাপাশি কর্মকর্তাদের আরও যোগ্য হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। রোববার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে জানতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সাবেক মহাপরিচালক ও জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয়। তিনি যুগান্তরকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক এখন সরকারের শীর্ষমহলের নির্দেশনা বা নিয়ন্ত্রণে চলে। সে কারণে আর্থিক খাতে নৈরাজ্যের জন্য বাংলাদেশ ...
১৮ বছরে ঋণ অবলোপন ৫৮ হাজার কোটি টাকা

১৮ বছরে ঋণ অবলোপন ৫৮ হাজার কোটি টাকা

অর্থনীতি
ব্যাংক খাতে প্রায় ৫৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ অবলোপন করা হয়েছে। গত ১৮ বছরে এ ঋণ অবলোপন করা হয়। এর মধ্যে ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে নতুন করে অবলোপন করা হয়েছে ৯৭৪ কোটি টাকা। এ সময় পুরোনো এবং নতুন অবলোপন থেকে আদায় হয়েছে মাত্র ৪৭২ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিসাবের খাতা পরিষ্কার দেখাতে এ পথে হাঁটছে ব্যাংকগুলো। এতে সাময়িক খেলাপি ঋণ কম দেখালেও প্রকৃত খেলাপি ঠিকই বাড়ছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সাবেক মহাপরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলামের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়। তিনি যুগান্তরকে বলেন, ঋণ অবলোপনের মাধ্যমে খেলাপি ঋণ কারপেটের নিচে লুকিয়ে রাখা হচ্ছে। সে কারণে খেলাপি ঋণ দেখানো হচ্ছে মাত্র এক লাখ কোটি টাকা। অথচ সব মিলিয়ে প্রকৃত খেলাপি ঋণ চার লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের বড় অংশ বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। এসব টাকা ফেরত আনতে ট্রাই...
লোপাট ১৫০০০ কোটি টাকা

লোপাট ১৫০০০ কোটি টাকা

অর্থনীতি
সরকারি ব্যয়ের মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি ও অনিয়ম চিহ্নিত হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন প্রকল্প, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি, জ্বালানি তেল ক্রয়, খাদ্য বিতরণ, ব্যাংক, বিমা ও রাজস্ব খাত ঘিরে এ অনিয়ম হয়। পাশাপাশি কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য বিদেশি প্রকল্পে সরঞ্জাম কেনাকাটায় অনিয়ম ধরা পড়ে। করোনাকালেও থেমে ছিল না শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও গরিব মানুষের খাদ্য বিতরণের টাকা ব্যয়ে অনিয়ম। যা নিরীক্ষা বিভাগের ২০২০-এর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বাংলাদেশ কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) কার্যালয় থেকে শিগগিরই আর্থিক অনিয়মের এ প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে উপস্থাপন করা হবে। অন্যান্য বছরের মতো এবারও অডিট আপত্তির সম্পূর্ণ অর্থ সমন্বয় হবে না বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে দুর্নীতির সামান্য কিছু অর্থ আদায়ের পর বাকিগুলো অনিষ্পন্ন অবস্থায় ঝুলে থাকে বছরের পর বছর। হয়তো এবারও এর ব্যতিক্রম হবে ...
রাশিয়া-ইউক্রেন উত্তেজনায় হঠাৎ বেড়েছে তেলের দাম

রাশিয়া-ইউক্রেন উত্তেজনায় হঠাৎ বেড়েছে তেলের দাম

অর্থনীতি
ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়া এবং মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করায় আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম হঠাৎ অনেক বেড়ে গেছে। ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটে অপরিশোধিত তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ৯৫.৫০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ৯৬.৫৪ ডলারে পৌঁছেছে। ২০১৪ সালের পর এটিই আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের সর্বোচ্চ মূল্য। খবর বিবিসি ও ব্লুমবার্গের। এদিকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম ১০ শতাংশ বেড়েছে। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেইক সুলিভান গত এক সপ্তাহ ধরে বলে আসছেন, যে কোনো সময় ইউক্রেনে রাশিয়া সামরিক হামলা শুরু করতে পারে। মার্কিন র্কমকর্তাদের এ ধরনের বক্তব্যে প্রভাবিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক তেলের বাজার। রাশিয়া অবশ্য মার্কিন এ অভিযোগ নাকচ করে বলছে, যুদ্ধ শুরুর কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই। ...
পানি বেচে আরও লাভ চায় ঢাকা ওয়াসা মিথ্যা তথ্যে দাম বাড়িয়ে জনগণের ঘাড়ে ব্যর্থতার দায়ভার

পানি বেচে আরও লাভ চায় ঢাকা ওয়াসা মিথ্যা তথ্যে দাম বাড়িয়ে জনগণের ঘাড়ে ব্যর্থতার দায়ভার

অর্থনীতি
ঢাকা ওয়াসা পানি বিক্রি করে লাভ করছে। বিগত ৯ বছরে ধাপে ধাপে লাভের পরিমাণ বেড়েছে। এরপরও লাভ চায় প্রতিষ্ঠানটি। মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে জনগণের ঘাড়ে পানির বিলের বোঝা চাপিয়ে দিতে চায় অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ ঢাকা ওয়াসা প্রশাসন। করোনা মহামারির মধ্যে পানির মূল্য বৃদ্ধির উদ্যোগ ঢাকাবাসীর জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ঢাকা ওয়াসা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ঢাকা ওয়াসা প্রায় ৫০ কোটি টাকা লাভ করেছে। পানি সরবরাহকারী এবং পয়ঃবর্জ্য সেবার দায়িত্বপ্রাপ্ত এ সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অডিট প্রতিবেদনে এমন তথ্য মিলেছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত অর্থবছরে পানি বিক্রি করে ঢাকা ওয়াসা আয় করেছে ১ হাজার ২০১ কোটি ১৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৪১ টাকা। আর স্যুয়ারেজ বিল থেকে আয় করেছে ৩৯১ কোটি ৪২ লাখ ৯ হাজার ৮৪৯ টাকা। আর অন্যান্য আয় দেখানো হয়েছে ১৬০ কোটি ৬...
বাজারে প্রচুর ফুল তবুও দাম চড়া

বাজারে প্রচুর ফুল তবুও দাম চড়া

অর্থনীতি
বাজারে বাহারি রঙের প্রচুর ফুল। তারপরও দাম চড়া। পাইকারি বাজারে প্রতিটি গোলাপ মান ভেদে ৫ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। জারবেরা ১৫ থেকে ২৫ টাকা, গ্লাডিওলাস ৮ থেকে ২০ টাকা ও রজনীগন্ধা ৫ থেকে ১০ টাকা দরে বেচাকেনা হচ্ছে। এ ছাড়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার গাঁদা ফুল। আর খুচরা বাজারে একই ফুল বিক্রি হচ্ছে প্রায় দ্বিগুণ দামে। খুচরা বাজারে প্রতিটি গোলাপ ২০ থেকে ৩০ টাকা, জারবেরা ২০ থেকে ৪০ টাকা, গ্লাডিওলাস ২০ থেকে ৩০ টাকা ও রজনীগন্ধা প্রতি স্টিক ১০ টাকা দরে বেচাকেনা হচ্ছে। গাঁদা ফুলের মালা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ফুল দিয়ে সাজানো তোড়া বিক্রি হচ্ছে ৩শ থেকে দুই হাজার টাকায়। মঙ্গলবার সরেজমিন রাজধানীর শাহবাগের পাইকারি ও খুচরা ফুলের বাজার ঘুরে দেখা যায়, ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ধরনের ফুল দোকানে তুলেছেন। বিভিন্ন স্থানের স্থায়ী ও ভাসমান ফুল ব্যবসায়ীরা ভিড় ক...