Wednesday, April 24

তাসকিনের বিরুদ্ধে বউ পেটানোর অভিযোগ!

তাসকিনের বিরুদ্ধে বউ- গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের পর দেশে ফিরে তড়িঘড়ি করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন স্পিডস্টার তাসকিন আহমেদ। তখন এই বিয়ে নিয়ে হয়েছে অনেক আলোচনা সমালোচনা।

সে সময় বাংলা ইনসাইডারে `প্রেমের পরিণতি, চাপের বিয়ে` শিরোনামে একটি খবরও প্রকাশিত হয়েছিল। এবার তাসকিনের বিরুদ্ধে উঠেছে তাঁর স্ত্রী দীর্ঘদিনের বান্ধবী সৈয়দা রাবেয়া নাঈমাকে মারধোরের অভিযোগ।

ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে জানা গেছে মারধোরের বিষয়টি আগে ততোটা প্রবল না হলেও ইদানীং মাঝে মাঝেই ঘটছে এমন ঘটনা।

তাসকিনের বিরুদ্ধে বউ পেটানোর অভিযোগ!

চাপের বিয়ের যে গুঞ্জন রয়েছে তারই প্রতিফলনকি এখন দেখা যাচ্ছে? অপ্রত্যাশিত ভাবে হওয়া সেই বিয়েই কি বর্তমান সম্পর্কের দেয়ালে চির ধরাচ্ছে?

এর আগেও ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ উঠেছে অনেক। আরাফাত সানিকে তো আদালত পর্যন্ত যেতে হয়েছে। শাহাদাত হোসেন রাজীবের বিরুদ্ধে ওঠে শিশু গৃহকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ।

রুবেল হোসেনের কাহিনী নিয়ে চলচিত্রই বানানো যায়। আর কয়েকদিন আগে দর্শক পেটালেন সাব্বির রহমান। ক্রিকেটারদের এমন আচরণের পর প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে কি তারকা খ্যাতি বেপরোয়া করে দিচ্ছে ক্রিকেটারদের?

অন্যরা যা পড়ছেঃ
খৎনা করলে ৬ বছরের জেল, যেখানে চালু আছে আজব এই কড়া আইন !!
শিশুর খৎনা করানো হলে ছয় বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রেখে আইসল্যান্ডের পার্লামেন্টে খসড়া বিল পেশ করা হয়েছে। এ নিয়ে ওই দেশের মুসলিম ও ইহুদি সম্প্রদায়ের মাঝে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। খবর বিবিসির।

চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া অন্য কারণে খৎনা করা নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে ওই দেশের সরকার। এ নিয়ে পার্লামেন্টে পেশ করা খসড়া বিলে কোনো শিশুর খৎনা করানোর জন্য ছয় বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

কিন্তু মুসলিম ও ইহুদি সংগঠনগুলো এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলে, এটি তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব করার শামিল।

আইসল্যান্ড হচ্ছে প্রথম ইউরোপীয় দেশ যেখানে খৎনা নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেয়া হলো। দেশটিতে প্রায় দেড় হাজার মুসলিম ও আড়াইশো ইহুদি আছে।

আইসল্যান্ডের প্রগ্রেসিভ পার্টির একজন এমপি সিলজা ডগ গানারসডটির এই বিলটি এনেছেন। তিনি যুক্তি দিচ্ছেন যে, এটি কারও ধর্মীয় বিশ্বাসের স্বাধীনতার বিষয় নয় বরং এটি শিশুদের অধিকারের বিষয়।

এর আগে ২০০৫ সালে আইসল্যান্ডে এফজিএম (ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন) বা মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছেদ নিষিদ্ধ করা হয়।

নরডিক ইহুদি কমিউনিটিজ এক বিবৃতি দিয়ে এ নিন্দা করেছে। তারা বলেছে, ইহুদি ধর্মবিশ্বাসের সবচেয়ে কেন্দ্রীয় একটি রীতিকে এতে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।

আইসল্যান্ডের ইসলামিক কালচারাল সেন্টারের ইমাম আহমাদ সিদ্দিক বলেন, ‘এটি আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশ। এটাতো আমাদের ধর্মে হাত দেয়ার শামিল। আমি মনে করি এটি ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘন।’

গবেষণায় দেখা গেছে, খৎনা করলে নারী সঙ্গীর কাছ থেকে পুরুষদের এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
সূত্রঃ আরটিভি

Leave a Reply