Friday, April 26

কাঁদতে বাধ্য হবেন আপনিও।।চোখের পানি ধরে রাখতে পারবেন না||-দেখুন ভিডিওটি

ভিডীওতি দেখতে হলে পোস্টের নিছে চলে যান

এই ভিডিওটি অনলাইন ইউটিউভ থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই ভিডিও নিয়ে কারো আপত্তি থাকলে এর দায়ভার ইউটিউব চ্যানেল নিবে।
কাঁদতে বাধ্য হবেন আপনিও
ভালবাসা শব্দটির মধ্যে আসলেই অনেক অর্থ লুকায়িত। তাইতো একেক জনের ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ একেক রকম হয়। এবং এক জনের ভালবাসার সাথে অন্য জনের ভালবাসা কখনোই তুলনা করা যাবে না। আবার এই ভালবাসা পাওয়া না-পাওয়া নিয়েও কতই না রাগ ক্ষোভ।

তবে আজকে একটু ভিন্ন ধরনের ভালবাসার নমুনাই দেখাবো। যা দেখলে আপনার কোন অংশেই মনে হবে না, যে পশু পাখিরাও মানুষের থেকে ভালবাসার দিক থেকে কম নয়, বরং ওদের ভালবাসা থেকে আমাদের অনেক কিছু শিক্ষার আছে।

ভিডিওটি দেখলে আপনার চোখে নির্ঘাত পানি চলে আসবে। ভিডিওটি পোস্টের নিচে দেয়া আছে। সরাসরি ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে নিচে চলে যান।

অন্যরা যা পড়ছেঃ স্বামী স্ত্রীর লজ্জাস্থান দেখা হালাল না হারাম?
ইসলাম যেমন পরনারী ও পরপুরুষের সাথে অপ্রয়োজনীয় ভাবে দেখা সাক্ষাৎ, কথা-বার্তা বলা, অঙ্গ-প্রত্যাঙ্গের দিকে দৃষ্টিপাত, স্পর্শ সহবাস করা যেমন হারাম ও ব্যভিচারের অন্তর্ভূক্ত করে কবিরা গুনাহের ভাগীদার হওয়ার ঘোষণা করেছেন,
ঠিক সেই ইসলামই ইসলামি শরীয়ত পন্থায় বিবাহিত বৈধ স্বামী স্ত্রী কে একসাথে একই ঘরে একই রুমে একসাথে থাকা, একান্ত মূহুর্ত কাটানো, দৃষ্টিপাত, স্পর্শ করা ও যৌন সহবাসের মাধ্যমে যৌবনের আনন্দ লাভ করাকে হালাল ও নেকির অন্তর্ভূক্ত করেছেন।

স্বামীকে স্ত্রীকে একে-অপরের পোশাকে অন্তর্ভূক্ত করেছেন। স্বামী স্ত্রী একে-অপরের সামনে যেকোন পোশাকে হাজির কিংবা রুমের সম্পূর্ণ পোশাক বিহীন অবস্থায় দেখা করা, দৃষ্টিপাত ও স্পর্শ করা, স্ত্রীকে দেখে স্বীয় চোখদ্বয়কে শীতল ও যৌন সহবাসের মাধ্যমে অন্তরের প্রশান্তি লাভ করাকে বৈধ করেছেন।

ইসলামে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কোন পর্দা নেই। তাই স্বামী স্ত্রীর লজ্জাস্থান দেখা হারাম কিংবা নিষিদ্ধ নয়। যারা একথা বলে যে স্বামী স্ত্রীর লজ্জাস্থান দেখা নিষিদ্ধ, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) কখনো স্ত্রীদের লজ্জাস্থান দেখেন নি তারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করছেন।

হতে পারে আল্লাহর রাসূল লজ্জাশীলতার কারণে স্ত্রীর নিম্নাঙ্গের দিকে দৃষ্টিপাত করেন নি, কিন্তু তিনি কখনো সাহাবায়ে কেরামদেরকে এটি করতে নিষেধ করেন নি। স্ত্রীর সাথে কি করা যাবে, কি কি করা যাবেনা তার সব কিছুই আল্লাহর হাবীব সাহাবায়ে কেরামগণকে বলে গিয়েছেন এবং স্ত্রীদেরকে আদেশ করেছেন তাদের ব্যক্তি জীবনে যা কিছু আছে, তারা আল্লাহর হাবীবকে দাম্পত্য জীবনে যেরূপে দেখেছেন তার সব কিছু মানুষের কাছে বর্ণনা করার জন্য।

নবীজির পত্নীগণও লোকেদের জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের জবাবে সব কিছু বলে দিয়েছেন। দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে আরও জানার ও বুঝার জন্য আপনি পড়তে পারেন আব্দুল হামীদ আল-মাদানী‘র লেখিত “আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য জীবন” মুসলিম দাম্পত্য জীবন বিষয়ক বই টি।

Leave a Reply