Friday, April 26

লক্ষ লক্ষ তরুনের বুকে ঢেউ তুললো শ্রীলেখার নতুন ভিডিও! (ভিডিওসহ)

ভিডীওতি দেখতে হলে পোস্টের নিছে চলে যান

এই ভিডিওটি অনলাইন ইউটিউভ থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই ভিডিও নিয়ে কারো আপত্তি থাকলে এর দায়ভার ইউটিউব চ্যানেল নিবে।
বাড়ি, কাজের জায়গার সমস্যা নিয়ে আপনি জেরবার?
মানসিক চাপে আপনার দৈনন্দিন কাজের ক্ষতি হচ্ছে? তবে প্রতিদিন পাঁচ কিলোমিটার দৌড়লে পেতে পারেন সুফল। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমনটাই বলেছেন গবেষকেরা। যুক্তরাষ্ট্রের ওই গবেষকেরা জানাচ্ছেন, যাঁরা ক্রমাগত মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন তাঁদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে দৌড়ের অভ্যাস।
এর আগেও বেশ কয়েকটি গবেষণায় বিশেষজ্ঞরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, নিয়মিত শারীরিক কসরত করলে শরীরের নানারকম রোগব্যাধি দূর হয়ে যায়। ওই তালিকায় এবার যুক্ত হচ্ছে নিয়মিত দৌড়। প্রতিদিন গড়ে পাঁচ কিলোমিটারের মতো দৌড়তে পারলে মানসিক চাপ দূর করার পাশাপাশি স্মৃতিশক্তিও নাকি সুরক্ষিত রাখা যায়, এমনটাই দাবি বিশেষজ্ঞদের।

গবেষণা সংক্রান্ত এই প্রবন্ধটি ‘নিউরোবায়োলজি অব লার্নিং অ্যান্ড মেমরি’-তে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা সেখানে জানিয়েছেন ইঁদুরের ওপর তাঁরা এই গবেষণাটি চালিয়েছিলেন।

সাম্প্রতিক এই গবেষণায় দেখা গেছে, মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস নামের একটি অংশ মানুষকে কোনও কিছু শিখতে ও স্মৃতি সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। আবার মস্তিষ্কের ওই অংশটিকে সচল রাখতে নিয়মিত দৌড়নোর অভ্যাস শরীরের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, নিয়মিত দৌড়লে সাইন্যাপস বা নিউরনের মধ্যে সংযোগ জোরালো হয়। আর এটি মস্তিষ্কের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। ফলে, হিপোক্যাম্পাসের ভেতর স্মৃতি তৈরি ও রোমন্থন ভালোভাবে সংগঠিত হয়। এ প্রক্রিয়াকে বলে ‘লং টার্ম পোটেনশিয়েসন’ বা এলটিপি।

ক্রনিক বা ক্রমাগত মানসিক চাপে সাইন্যাপস দুর্বল হয়ে যায় এবং এলপিটি কমে যেতে থাকে। যা স্মৃতির ওপর প্রভাব ফেলে। এর সহজ ও উপযোগী সমাধান হচ্ছে ব্যায়াম।যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিগহাম ইয়ং ইউনিভার্সিটির গবেষক জেফ এডওয়ার্ডস এই গবেষণা প্রবন্ধটি মূল লেখক। তিনি প্রবন্ধে জানিয়েছেন, ‘আমাদের জীবনে সব ক্ষেত্রে চাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। তবে আমরা কতটুকু শরীর চর্চা করব, তা আমরা নিজেরাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। তাই মস্তিষ্কে মানসিক চাপের কুপ্রভাব ঠেকাতে আজ থেকেই দৌড়াতে শুরু করুন।উপকার পাবেন।’

Leave a Reply