Saturday, December 20

পবিত্র কা’বা শরীফের যে রহস্য অনেকেই জানেন না।- দেখুন ভিডিওটি

ইসলাম ধর্মের অনুসারী এবং ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য তো বটেই, বিশ্বের অন্যতম পবিত্র স্থান সৌদি আরবের হিজাজ অঞ্চলের উপত্যকা অঞ্চল মক্কা। পবিত্র কাবার চতুর্দিকে হাজারো মানুষ ২৪ ঘণ্টাই ঘোরাফেরা করেন।

সারা বিশ্বের কয়েক কোটি বাড়িঘরে পবিত্র কাবা শরীফের ছবি সাজানো থাকে এবং প্রতিদিন পাঁচবারের বেশি এই কাবা শরীফের দিকে ফিরেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে দাঁড়িয়ে সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করেন কয়েকশ’ কোটি মানুষ। পবিত্র কা’বা শরীফের যে রহস্য অনেকেই জানেন না। বিস্তারিত ভিডিওটিতে দেখানো হয়েছে।

ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন।

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

আরো পড়ুনঃ

মক্কার কেন্দ্রস্থল কাবা শরীফ। ঘনক আকৃতির এই স্থাপনাটিটি মানবজাতির ইতিহাসে সবচেয়ে পরিচিত স্থাপনাগুলোর একটি। কালো পর্দা ছাড়াও অসংখ্য প্রশ্ন, কৌতুহল ও রহস্যে আবৃত এই কাবা শরীফ।পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো কাবা শরীফ সম্পর্কে এমন ১০টি তথ্য, যা অনেকেরই অজানা।

কয়েকবার নির্মিত হয়েছে কাবা শরীর আজকের যে কাবা শরীফ আমরা দেখি, এটি এবং নবী ইব্রাহিম ও ইসমাইলের সময় নির্মিত কাবা শরীফ এক নয়।সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগের কারণ বারবারই নির্মাণ করতে হয়েছে কাবা শরীফ।

তবে এতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনটি এসেছিল মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর জীবদ্দশায়, যখন তিনি নবী হননি।কাবা শরীফের ভেতর কালো পাথরটি রাখা ও মর্যাদাপূর্ণ এই কাজের অংশীদার হওয়া নিয়ে যখন বিভিন্ন উপজাতি গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল, তখন মুহূর্তেই সমাধান দিয়ে সে সময় ভয়াবহ যুদ্ধ ও রক্তপাতের সম্ভাবনাকে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিলেন মহানবী (স.)।

এরপর থেকেই কয়েক শতাব্দী পরপর কাবা শরীফে বড় ধরনের অবকাঠামো পুনঃনির্মাণ কাজ পরিচালনা করা হয়। শেষবার এই পুনঃসংস্কার করা হয়েছিল ১৯৯৬ সালে, যা ছিল অত্যন্ত বড় পরিসরের। সে সময় অনেকগুলো পাথর প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, ভিত্তি আরো মজবুত করে নির্মাণ করা হয়েছে এবং নতুন একটি ছাদ তৈরি করা হয়েছে।

Leave a Reply