
এই যদি হয় লাইভের অবস্থা, শেষ পর্যন্ত যা করল মেয়েটি!!! লাইভে এসে মেয়েটি এমন সব কর্মকাণ্ড করল যা দেখে সব বেহুঁশ। লাইভ মানেই একটা ……সুড়সুড়ি। মেয়েরা লাইভে এসে যা করে তাতে বলার কোন ভাষ্য নেই। মেয়েটি যে লাইভে আছে, সারাবিশ্বের মানুষ তাকে দেখছে- মেয়েটির চালচলন দেখে তা মনেই হবে না। ভিডিওটি দেখলে আপনি হাসবেন না কাঁদবেন তা আপনারই সিদ্ধান্ত।
ভিডিওটি পোস্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।
অন্যরা যা পরছেঃ
এতিম রাজীবের জীবনযুদ্ধের করুণ গল্প আপনাকে কাঁদাবেই
তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় মা ও অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় বাবাকে হারিয়েছিলেন তিতুমীর কলেজের ছাত্র রাজীব হোসেন। এর পর ছোট দুই ভাই মেহেদি ও আবদুল্লাহকে নিয়ে জীবনযুদ্ধে নেমেছিলেন একুশ বছরের এই এতিম।
কখনও খালার বাসায় থেকে, কখনও টিউশনি করে ও কাজ করে নিজে পড়াশোনা করেছেন এবং দুই ভাইকে পবিত্র কোরআনের হাফেজ বানিয়েছেন।
রাজীবের স্বপ্ন ছিল- বিসিএস দিয়ে শিক্ষা ক্যাডারে যোগ দিয়ে নামকরা শিক্ষক হবেন। ছোট দুই ভাইকে পড়াশোনা করিয়ে বড় করবেন। থাকবেন তিন ভাই মিলে। অন্যান্য আত্মীয়স্বজন- যাদের জীবন অন্ধকারের মুখে, আলোকিত করবেন তাদেরও।
কিন্তু সেই স্বপ্নদ্রষ্টা রাজীবই রাজধানীতে দুই বাসচালকের নিষ্ঠুর খেয়ালখুশির শিকার হয়ে প্রথমে হাত হারিয়েছেন। এরপর ১৪ দিন জীবনমৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে সোমবার রাতে না ফেরার দেশে চলে গেছেন।
রাজীব হোসেনের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার বাঁশবাড়ি গ্রামে।
