মেহমানদারি করার কিছু আদব
মেহমানদারি করার ক্ষেত্রে শরিয়ত কিছু নিয়ম ও আদব শিক্ষা দিয়েছে। যেমন—
এক. মেহমানকে অভ্যর্থনা জানানো। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজে মেহমানদের অভ্যর্থনা করার বিবরণ হাদিসে এসেছে। (দেখুন : বুখারি, হাদিস : ৬১৭৬)
দুই. মেহমানের সুখ-শান্তি ও সব ধরনের মনোরঞ্জনের চেষ্টা করা।
এমনকি মেহমানের সন্তুষ্টির খাতিরে নফল রোজা ভেঙে তার সঙ্গে পানাহারেরও অনুমতি আছে।
তিন. মেহমান আসার সঙ্গে সঙ্গেই কিছু খাবার পেশ করা এবং পরবর্তী সময়ে সাধ্যমতো ভালো আয়োজনের চেষ্টা করা। রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও সাহাবায়ে কিরামের আমল দ্বারা তা প্রমাণিত। (দেখুন : মুসলিম, হাদিস : ২০৩৮)
চার. লৌকিকতা পরিহার করে সাদামাটা আয়োজন করা। সালমান ফারসি (রা.)-এর কাছে মেহমান এলে তিনি লৌকিকতামুক্ত মেহমানদারির আয়োজন করে বললেন, ‘যদি রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের মেহমানদের জন্য লৌকিকতা পরিহারের নির্দেশ না দিতেন তাহলে আমি অবশ্যই তোমার জ...