
বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের এই দুঃসময়ে নিম্ন আয় ও দিনমজুরদের পাশে দাড়িয়েছে সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রলীগ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্যাচার্যের নেতৃত্বে
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নূর আলম আকাশ তার নিজস্ব উদ্যোগে ও অর্থায়নে ১০০ গরিব ও অসহায় পরিবারের মাঝে রোজার ইফতার সামগ্রী আজ সকল ১১ টায় কলেজ ক্যাম্পাসে বিতরণ করেন।
ইফতার সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- মুড়ি ,ছোলা,খেজুর,চিনি,,রুহ আফজা।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতারা বিভিন্ন ল্যাবে নিজস্ব উদ্যোগে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বানিয়ে তা রাস্তায় রাস্তায় মানুষের কাছে বিতরন করেন।
তারই ধারাবাহিকতায় সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাসায়নিক ল্যাবে এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করে তা কলেজের আশেপাশে বিভিন্ন জায়গায় বিনামূল্যে মানুষের হাতে তুলে দেন উক্ত কলেজ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও কলেজের আশপাশে রাস্তায়,গাড়ীতে বিভিন্ন জায়গায় নিয়মিত জীবানুনাশক স্প্রে করেছে কলেজ ছাত্রলীগ।
নুর-আলম আকাশ
সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রলীগ
********
যারা দোকান খুলবেন তাদেরকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, দোকান মালিক সমিতির আবেদনের পরিপ্রক্ষিতেই সীমিত পরিসরে দোকান-পাট ও শপিংমল খোলার অনুমতি দেয়া হয়েছে। তবে কেউ চাইলে না-ও খুলতে পারেন। তবে যারা খুলবেন তাদেরকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ মে) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দেশের চলমান পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ঈদকে সামনে রেখে সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী ১০ মে থেকে সকাল ১০টা থেকে বিকলে ৪টা পর্যন্ত দোকান-পাট ও শপিংমল খোলার অনুমতি দেয়া হয়েছে। তবে ইতোমধ্যে বড় দুটি শপিংমল (বসুন্ধরা ও যমুনা ফিউচার পার্ক) সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা মল খুলবে না। এটা তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত। কেউ যদি মনে করে দোকান খোলা ঠিক হবে না, তারা খুলবে না। তবে যারা খুলবে তাদেরকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।মার্কেট খোলার অনুমতি দেয়া হলেও গণপরিবহন বন্ধ রাখা হয়েছে। তাহলে ক্রেতা মার্কেটে আসবে কীভাবে-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আসলে যিনি যে এলাকার বাসিন্দা তিনি সে এলাকার মার্কেটে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনবেন। এজন্যই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।এর আগে, সোমবার (৪ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে চিঠি পাঠায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে দোকান ও শপিংমল আগামী ১০ মে থেকে খোলার কথা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। তবে তা বিকেল ৪টার মধ্যে বন্ধ করার কথা বলা হয়।