ভিডীওতি দেখতে হলে পোস্টের নিছে চলে যান
এই ভিডিওটি অনলাইন ইউটিউভ থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই ভিডিও নিয়ে কারো আপত্তি থাকলে এর দায়ভার ইউটিউব চ্যানেল নিবে।
একই দেহে দুই প্রান।
তাদের আলাদা আলাদা শরীর, মাথা, চোখ থাকলেও নিচের অংশ কিন্তু একটাই। এই অবস্থাতেই তারা তাদের পড়াশুনা চালিয়ে যাচ্ছে। জন্মের পর পরই তাদের বাবা-মা তাদেরকে আলাদা করার অনেক চেষ্টা করে কিন্তু ডাক্তার রা ব্যর্থ হয়।
সম্প্রতি এই দুই বোনের সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদের আলাদা আলাদা পছন্দের কথা। তারা একই যৌনাঙ্গে যুক্ত থাকলেও আলাদা আলাদা বিয়ে করার ইচ্ছা। দুই বোনের পছন্দও এক নয়।
ভিডিওটিতে বিস্তারিত দেখানো হয়েছে। ভিডিওটি পোস্টের নিচে দেয়া আছে। সরাসরি ভিডিওটি দেখতে স্কেল করে নিচে চলে যান।
অন্যরা যা পড়ছেঃ
ভেঙে যাচ্ছে ২০ দল : তারেকের নেতৃত্ব মানতে নারাজ
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়েছে৷ তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে৷ খালেদার বড় ছেলে তারেক জিয়াসহ অন্য পাঁচ আসামিদের দেয়া হয়েছে ১০ বছরের কারাদণ্ড৷
এ মুহূর্তে দলের দায় ভার কে নেবে এ নিয়ে প্রশ্ন উঠলে ১০ বছরের ফেরারি আসামি তারেক রহমানকে তড়িঘড়ি করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন করা হয়। যা নিয়ে চলছে নানা সমালোচনা। কারণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন হবার কারণে পদাধিকার বলে তিনি ২০ দলেরও সভাপতি হয়েছেন। তবে ২০ দলের সভাপতি হিসেবে তাকে দলের অন্য শরীকগণ মানতে চাইছেন না।
দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার নাম প্রকাশ না করা একজন সিনিয়র নেতা বলেন, গণতন্ত্রের দেশ বাংলাদেশে পরিবারতন্ত্র মেনে নেয়া হবে না। তারেকের রাজনীতির হাতে খড়ি হয়েছে মাত্র কয়েক বছর আগে, যেখানে আমারা রাজনীতি করে আসছি তার জন্মের আগ থেকে। শুধু মাত্র ‘মা’ দলের প্রধান দেখে তার অবর্তমানে সন্তান দলের প্রধান হবে এ কেমন কথা?
এ প্রসঙ্গে দিনাজপুর জেলার বিএনপির এক সিনিয়র নেতা বলেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সব মহলের কাছে ক্লিন ইমেজের রাজনীতিবিদ। তিনি বেগম খালেদা জিয়ারও বিশ্বস্ত। তবে লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানের তিনি বিশ্বাসযোগ্য নন। কারণ মির্জা ফখরুল গঠনমূলক রাজনীতিবিদ, মারদাঙ্গা রাজনীতিবিদ নন। তারেক জিয়া ঘরানার নেতারা তাকে খুব একটা পছন্দ করেন না। অপর দিকে মওদুদ আহমদ বড় রকমের অবিশ্বাসী খালেদা জিয়ার কাছে, বিশেষ করে তার বাড়ির মামলার পর থেকে। এমতাবস্থায় বলাই যায়, আমাদের ২০ দলীয় জোট ভেঙে গিয়েছে।
উল্লেখ্য, মুখে মুখে ২০ দলীয় বিএনপি জোট বলা হলেও ২০১৬ সালেই বিএনপি জোট থেকে বেরিয়ে গিয়ে ইসলামী ঐক্যজোট। গুঞ্জন উঠেছে জোটের অন্যান্য শরীকদের মধ্যে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, পিপলস লীগ, লিবারেল ডেমেক্রেটিক পার্টি সহ আরো অনেক দল ২০ দলীয় জোট থেকে সরে যাচ্ছে।