Tuesday, April 16

ইত্যাদিতে আর দেখা যাবে না তাকে, ভক্তদের কাদিয়ে চলে গেলেন – ভিডিওতে দেখুন

ভিডীওতি দেখতে হলে পোস্টের নিছে চলে যান

এই ভিডিওটি অনলাইন ইউটিউভ থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই ভিডিও নিয়ে কারো আপত্তি থাকলে এর দায়ভার ইউটিউব চ্যানেল নিবে।

ইত্যাদিতে আর দেখা যাবে না তাকে, ভক্তদের কাদিয়ে চলে গেলেন

ইত্যাদি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান। সেই নব্বই দশকে শুরু হয়ে এখনও সমানভাবে দর্শক জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে এই অনুষ্ঠানটি। জনপ্রিয় উপাস্থাপক হানিফ সংকেত এর পরিচালনায়

এই অনুষ্ঠানটি তৈরি হয়। এই অনুষ্ঠানের কলাকুশলী সবাই একটি পরিবারের মত। তারা সবাই একসাথে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে আসছে। সেসব কলাকুশলদির এক জন জনপ্রিয় মুখ আর দেখা যাবে না ইত্যাদিতে। সকল ভক্তদের কাদিয়ে তিনি চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুন। ভিডিও দেখতে নিচে ক্লিক করুন।

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

আরো পড়ুনঃ

চারটি দেশের বাধায় এ যাত্রায় রক্ষা পেলো পাকিস্তান
রাশিয়া, চীন, সৌদি আরব ও তুরস্ক। মূলত এই চার বন্ধুর আপত্তিতে ‘সন্ত্রাসে আর্থিক মদতদাতা’ তকমা থেকে আপাতত বেঁচে গেল পাকিস্তান। যারিসে ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ)-এর বৈঠকে আমেরিকা জোরদার চেষ্টা চালিয়েছিল, যাতে সন্ত্রাসে আর্থিক মদতদাতা রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের নাম নজরদারি-তালিকায় তোলা যায়।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে এই সংক্রান্ত তথ্যপ্রমাণ অনেকটাই সাজিয়ে দিয়েছিল ভারত। কিন্তু গত কাল চীন-রাশিয়ার নেতৃত্বে তাদের বন্ধু দেশগুলি দেশ বেঁকে বসায় আপাতত তিন মাসের রক্ষাকবচ আদায় করে নিতে পেয়েছে পাকিস্তান। যা খারিজ করতে আজ সম্মেলনের শেষ দিনেও চেষ্টা চালিয়েছে আমেরিকা।

এফএটিএফের সদস্যদের মধ্যে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, জাতিসংঘ, ইউরোপীয় কমিশনের শীর্ষ কর্তারা রয়েছেন। ফলে তালিকায় নাম উঠলে এই সংস্থাগুলি মুখ ফিরিয়ে নেবে, এমন একটা আশঙ্কা পাকিস্তানের ছিলই। শেষ পর্যন্ত গোটা ঘটনাপ্রবাহকে নিজেদের ‘জয়’ হিসেবেই দেখাচ্ছে ইসলামাবাদ।

তবে দিল্লিও বিষয়টিকে ব্যর্থতা হিসেবে ভাবতে রাজি নয়। বিদেশ মন্ত্রনালয় সূত্রের বক্তব্য, পাক আর্থিক মদতপুষ্ট সন্ত্রাস বন্ধ করতে গত এক বছরের সুপরিকল্পিত চেষ্টার পরে অনেকটাই এগোনো গিয়েছে।

Leave a Reply