Tuesday, March 26

বিনোদনের নামে ভোজপুরি গানে কেমন অশ্লীলতা হয় দেখুন! (ভিডিওসহ)

ভিডীওতি দেখতে হলে পোস্টের নিছে চলে যান

এই ভিডিওটি অনলাইন ইউটিউভ থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই ভিডিও নিয়ে কারো আপত্তি থাকলে এর দায়ভার ইউটিউব চ্যানেল নিবে
ছেলেদের যেসব জিনিসকে গোপনে ভালবাসে মেয়েরা
ছেলেদের ঠিক কোন জিনিসগুলি আকৃষ্ট করে মেয়েদের? নিজের প্রেমিক বা স্বামীর ব্যক্তিত্বের কোন দিকটি তাঁদের সবথেকে বেশি পছন্দ? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কঠিন, কারণ এক এক জনের পছন্দ এক এক রকম। কিন্তু সম্প্রতি লাইস্টাইল ইভেন্ট গ্রুপ ফেমিয়ানা-র দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষার ফলাফলে উঠে এসেছে একটি অদ্ভুত তথ্য।
সমীক্ষাটির লক্ষ্য ছিল, পুরুষদের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণের কয়েকটি গোপন কেন্দ্রবিন্দুকে আবিষ্কার করা, অর্থাৎ এমন কয়েকটি বিষয়—পুরুষদের ব্যক্তিত্বের যে দিকগুলি অপছন্দ করার ভান করেন মেয়েরা, কিন্তু মনে মনে আসলে সেগুলি পছন্দই করেন। ৬৭২৯ জন মহিলাকে প্রশ্ন করার পর সমীক্ষার ফলাফল স্বরূপ সংস্থাটি প্রকাশ করেছে মেয়েদের এমন ২০টি ‘গোপন’ ভাললাগার কথা। এখানে রইল সেই তালিকার প্রথম ৬টি বিষয়—

১. ‘‌ও তো কোনও বিষয়ে আমার পরামর্শই চায় না’: স্বামী বা প্রেমিক সম্পর্কে চিরচেনা অভিযোগ। কিন্তু আদপে অন্য কারোর পরামর্শ ছাড়াই সিদ্ধান্ত নেওয়ার উপযুক্ত মানসিক দৃঢ়তা একজন পুরুষের মধ্যে মেয়েরা পছন্দই করেন।

২. ‘আমি যখন কথা বলব, তুমি চুপ করে থাকবে’: প্রেমিক বা স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ার সময়ে মেয়েরা অনেকেই রেগে গিয়ে এই কথা বলেন। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, তিনি সত্যিই চাইছেন তাঁর সঙ্গীটি মুখ বুজে থাকুক। বরং তর্ক, এবং যুক্তির বিপক্ষে প্রতিযুক্তিই যে কোনও সমস্যা সমাধানের সবচেয়ে কার্যকর উপায় তা জানেন যে কোনও বুদ্ধিমতী। কাজেই সঙ্গীর তর্কশীলতাকে মনে মনে তাঁরা পছন্দই করেন।

৩. ‘ওর তো সাত চড়ে রা নেই’: হ্যাঁ, তর্ক করা ভাল, কিন্তু তা বলে রক্তচক্ষু হয়ে চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় করা মোটেই কাজের কথা নয়। অনেক পুরুষ ভাবেন, তর্জন-গর্জনেই বুঝি পৌরুষের প্রকাশ, ওটাই বুঝি পছন্দ করেন মেয়েরা। একেবারে ভুল। বরং ঝগড়ার মুহূর্তেও, সঙ্গিনীর কুবাক্য শুনেও মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেন যিনি, তিনিই আকর্ষণীয় পুরুষ। আপনার এই শীতলতা নিয়ে আপনার সঙ্গিনী কখনও-সখনও কটাক্ষ করলেও, জানবেন, মনে মনে আপনার এই স্বভাব তিনি পছন্দই করেন।

৪. ‘আবার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে বেরিয়ে গেছে!’: স্বামী বা প্রেমিক নিজের বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে বা ঘুরছে—এমনটা দেখলে/জানতে পারলে, মুখে মেয়েরা যতই অসন্তোষ প্রকাশ করুন না কেন, মনে মনে খুশিই হন। আসলে ছেলেরা একটু সামাজিক হোক, অন্য বন্ধুদের (অবশ্যই ছেলে বন্ধু) সঙ্গে আড্ডা মারুক, সময় কাটাক—এটা মেয়েরা ভালই বাসেন। সমাজবিচ্ছিন্ন একলা পুরুষের সঙ্গ তাঁদের নাপসন্দ।

৫. ‘সারাক্ষণ স্পোর্টস চ্যানেল খুলে বসে থাকো কেন?’: দাম্পত্য জীবনে স্বামীর প্রতি স্ত্রীয়ের চেনা অভিযোগ। আদপে কিন্তু মেয়েরা খেলাধুলো, দৌড়ঝাঁপ ব্যাপারটাকে যথেষ্ট পুরুষালি বলে মনে করেন। সেই কারণেই মেয়েদের মধ্যে নামজাদা খেলোয়াড়দের এত জনপ্রিয়তা। নিজের কর্তাটি খেলতে না পারুক, অন্তত খেলা দেখতে ভালবাসে—এই ভাবনা মনে মনে শান্তি দেয় অধিকাংশ মহিলাকেই।

৬. ‘ও তো নিজের মনের কথা বুঝতেই দেয় না’: কথাটা অভিযোগের সুরে বলা হলেও, নিজের মনের ভাব নিজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে পারাটা একজন পুরুষের মানসিক দৃঢ়তার পরিচায়ক বলেই মনে করেন মেয়েরা। তার অর্থ এই নয় যে, নিজের ভাল লাগা, খারাপ লাগা কোনও কিছুই নিজের সঙ্গিনীর সঙ্গে শেয়ার না করলে তাঁরা খুশি হবেন। তবে দুশ্চিন্তা, কিংবা শোকের আবেগ যাঁরা বেশি প্রকাশ করেন না, সেইসব পুরুষকে পছন্দই করেন মেয়েরা।

Leave a Reply