Wednesday, April 24

বিয়ে করার আগে এই ভিডিওটি দেখুন । সহজেই জেনে নিন আপনার সঙ্গী ভার্জিন কিনা

একজন মেয়ের যনী ও স্তন দেখে ভার্জিনিটি বুঝা যায়। তবে এটি সব সময় খাটে না। কারণ একটি মেয়ে খেলার সময়, ভারী কোন কাজ, সাঁতার কাটার সময় তার সতিচ্ছেদ ছিঁড়ে যেতে পারে। আবার বংশগত হরমোন জনিত কারণে একটি মেয়ের স্তন বড় হতেই পারে।
অনেকে মনে করেন প্রথম সহবাস করলে মেয়েদের জনী দ্বার থেকে রক্তপাত না হলে সে ভার্জিন নয়। এ আসলে ঠিক না। কারণ কোন রকম হস্তমৈথুন বা সহবাস করার আগেই একটি মেয়ে ভর্জিনিটি হারাতে পারে।

তবুও ভর্জিনিটি চেনার কিছু উপায় এই ভিডিওতে আমরা তুলে ধরেছি।

যোনী :
যোনী ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সংকুচিত অথ্যাৎ একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনীমুখ দেখা যাবেনা। একইভাবে ভিতরের পাপড়ী অর্থাৎ. ল্যাবিয়া মাইনরা বন্ধ অবষ্থায় থাকবে যা বাইরে থেকে কোন ভাবেই দেখা যাবে না।
যোনী সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকবে। কারো কারো কোন কারণ বশত ছিঁড়ে যেতে পারে। সতিচ্ছেদ যদি ছিঁড়ে যায় তবে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।

* যোনী ল্যাবিয়া মাইনরের নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে।
* ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস ছোট এবং এটির আবরণকারী চামড়াও পাতলা থাকবে।
* যোনীপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি মসৃণ হবেনা হলেও খুব কম। ভাঁজ অনেক বেশি হবে।

স্তন:
* স্বাভাবিকভাবে স্তনযুগোল ছোট হবে।
* স্তন চ্যাপ্টা ও গোল নয়।
* স্তনের মাংসপিন্ড দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।

স্তনের নিপলের চারপাশের রং হবে হালকা গোলাপী থেকে বাদামী এং এই অংশটি হবে খুব অল্প জায়গা নিয়ে।
নিপলের আকার খুব ছোট হবে।
সিউডোভারজিন:- একটা ব্যতিক্রম বিষয়। কতকগুলো মেয়ে আছে যাদের সতিচ্ছেদ সহবাস কারারপর ও অক্ষত থাকবে এদর বলা হয় নকল ভার্জিন।তবে এই ধরণের মেয়েদের পরিমাণ খুব কম।

উপরোক্ত কারণগুলো পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মেয়েদের ভর্জিনিটি চেনা যায়।নতুন কিছু জানতে পারলে বন্ধু;রে সাথে শেয়ার করুন।

Leave a Reply