Wednesday, April 24

যাদের গার্লফ্রেন্ড দরকার শুধুমাত্র তাদের জন্য এই ভিডিও!

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।
প্রতিদিন আমাদের সমাজে কত না নানান ঘটনা ঘটে জায় ঘটে যাওয়া সব গুলোর খবর কি আমরা জানতে পারি ? আমরা আপনাদের সামনে নানা রকম কিছু তুলে ধরবো।

বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল ওনাদের সেখানে এই সংবাদ কোণভাবে ভাবে সংশ্লিস্ট নয় এবং দায় নিবেনা । ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য শুধু সামাজিক সচেতনা।

সম্পর্কের ক্ষেত্রে পুরুষের আবেগ কেন কম?
সামিরা আর আকাশের বেশ অনেক বছরের প্রেম। কিন্তু বিয়ের পরে সব এলোমেলো। বিয়ের পরে সামিরার সঙ্গে সময় কাঁটাতে যেন একটুও আগ্রহ পান না আকাশ। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় কিংবা কলিগদের সঙ্গে ফুর্তি করেই সিনের অধিকাংশ সময় কাটিয়ে ফেলেন।

বাড়ি ফেরার পরে সামিরা যখন বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ করেন, তখন আকাশ হেসেই বিষয়টি উড়িয়ে দেন। সামিরাকে ‘ইমোশনাল ফুল’ও বলেছেন কয়েকবার। ফলে ভীষণ একাকীত্বে ভোগেন সামিরা। মাঝে মাঝে তার মনে হয়, এই সম্পর্ক হয়তো টেকানোই সম্ভব হবে না।

সম্পর্ক নিয়ে এমন ঝামেলায় ভোগেন অনেক নারীই। মাঝে মাঝে অনুশোচনাও হয় এটা ভেবে যে, সম্পর্কের প্রতি এত আবেগ, এত মায়া তার একারই কেন? পুরুষের আবেগ কি সত্যিই কম?

একজন নারী যখন কাউকে ভালোবাসেন,
তখন সত্যিই সবটুকু আবেগ দিয়ে ভালোবাসেন। শুধু ভালোবাসার ক্ষেত্রে নয়, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই নারীর আবেগ পুরুষের তুলনায় বেশি। এমনকি গবেষণাতেও একই ফলাফল লক্ষ্য করা গেছে।

আবেগের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের এই তারতম্য প্রকাশ পেয়েছে সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব ব্যাসেল-এর গবেষকদের গবেষণায়। তাদের মতে মস্তিষ্কের গঠনের কারণে ইমোশনাল দিক দিয়ে নারীর সঙ্গে ভিন্নতা আছে পুরুষদের।

সুইজারল্যান্ডের গবেষকদের গবেষণাটির একটু ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভারতের গবেষকরা। তাদের মতে পুরুষের আবেগ কম হওয়ার পেছনের আরেকটি কারণ হলো সামাজিক।

ম্যাক্স সুপার স্পেশালিটি হসপিটালের ডিপার্টমেন্ট অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড বিহেভিয়ারাল সাইন্সের ডিরেক্টর সামির মালহোত্রা বলেন, ‘ আমাদের সমাজে খুব ছোট বেলা থেকে পুরুষদেরকে তাদের আবেগ প্রকাশ করতে মানা করা হয়। আবেগ প্রকাশকে দুর্বলতা মনে করা হয়।’

তবে তার মতে পরিস্থিতি কিছুটা হলেও বদলেছে কারণ, আগে শুধু নারীরা ভালোবাসা সংক্রান্ত সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করতে আসতেন। এখন স্বল্প সংখ্যক পুরুষও সম্পর্কের আবেগজনিত সমস্যা নিয়ে পরামর্শ নিয়ে থাকেন।

তবে গবেষকরা মনে করেন,
নারীদেরকেও বিষয়টি বুঝতে হবে। নারী এবং পুরুষের আবেগ এক রকম হয় না। পুরুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে দুর্বল। আর ভালোবাসার প্রকাশ ছাড়াও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে যেগুলোকে পুরুষরা প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।

বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে ব্যাপারে তারা সবসময়েই বেশি মনযোগী থাকেন। সেই সময়টাতে হয়তো স্ত্রীর বা প্রেমিকার ফোন পেলে আবেগের প্রকাশ করা সম্ভব হয় না তাদের। তাই সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুজনকেই আরও বেশি পরিণত হওয়ার এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া ভালো করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

সামিরা আর আকাশের বেশ অনেক বছরের প্রেম। কিন্তু বিয়ের পরে সব এলোমেলো। বিয়ের পরে সামিরার সঙ্গে সময় কাঁটাতে যেন একটুও আগ্রহ পান না আকাশ। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় কিংবা কলিগদের সঙ্গে ফুর্তি করেই সিনের অধিকাংশ সময় কাটিয়ে ফেলেন।

বাড়ি ফেরার পরে সামিরা যখন বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ করেন, তখন আকাশ হেসেই বিষয়টি উড়িয়ে দেন। সামিরাকে ‘ইমোশনাল ফুল’ও বলেছেন কয়েকবার। ফলে ভীষণ একাকীত্বে ভোগেন সামিরা। মাঝে মাঝে তার মনে হয়, এই সম্পর্ক হয়তো টেকানোই সম্ভব হবে না।

সম্পর্ক নিয়ে এমন ঝামেলায় ভোগেন অনেক নারীই। মাঝে মাঝে অনুশোচনাও হয় এটা ভেবে যে, সম্পর্কের প্রতি এত আবেগ, এত মায়া তার একারই কেন? পুরুষের আবেগ কি সত্যিই কম?

একজন নারী যখন কাউকে ভালোবাসেন,
তখন সত্যিই সবটুকু আবেগ দিয়ে ভালোবাসেন। শুধু ভালোবাসার ক্ষেত্রে নয়, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই নারীর আবেগ পুরুষের তুলনায় বেশি। এমনকি গবেষণাতেও একই ফলাফল লক্ষ্য করা গেছে।

আবেগের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের এই তারতম্য প্রকাশ পেয়েছে সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব ব্যাসেল-এর গবেষকদের গবেষণায়। তাদের মতে মস্তিষ্কের গঠনের কারণে ইমোশনাল দিক দিয়ে নারীর সঙ্গে ভিন্নতা আছে পুরুষদের।

সুইজারল্যান্ডের গবেষকদের গবেষণাটির একটু ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভারতের গবেষকরা। তাদের মতে পুরুষের আবেগ কম হওয়ার পেছনের আরেকটি কারণ হলো সামাজিক।

ম্যাক্স সুপার স্পেশালিটি হসপিটালের ডিপার্টমেন্ট অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড বিহেভিয়ারাল সাইন্সের ডিরেক্টর সামির মালহোত্রা বলেন, ‘ আমাদের সমাজে খুব ছোট বেলা থেকে পুরুষদেরকে তাদের আবেগ প্রকাশ করতে মানা করা হয়। আবেগ প্রকাশকে দুর্বলতা মনে করা হয়।’

তবে তার মতে পরিস্থিতি কিছুটা হলেও বদলেছে কারণ
, আগে শুধু নারীরা ভালোবাসা সংক্রান্ত সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করতে আসতেন। এখন স্বল্প সংখ্যক পুরুষও সম্পর্কের আবেগজনিত সমস্যা নিয়ে পরামর্শ নিয়ে থাকেন।

তবে গবেষকরা মনে করেন, নারীদেরকেও বিষয়টি বুঝতে হবে। নারী এবং পুরুষের আবেগ এক রকম হয় না। পুরুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে দুর্বল। আর ভালোবাসার প্রকাশ ছাড়াও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে যেগুলোকে পুরুষরা প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।

বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে ব্যাপারে তারা সবসময়েই বেশি মনযোগী থাকেন। সেই সময়টাতে হয়তো স্ত্রীর বা প্রেমিকার ফোন পেলে আবেগের প্রকাশ করা সম্ভব হয় না তাদের। তাই সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুজনকেই আরও বেশি পরিণত হওয়ার এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া ভালো করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

Leave a Reply