তাঁকে ‘শিল্পী’ বললে ভুল হবে না একটুও। ফুটবল মাঠে তিনি যা করেছেন, সবকিছুই তো জাদুকরি সুরের মতোই ঘোর লাগানো। তবে যেটাকে সংগীত বলা হয়, তার সঙ্গে পেলের সম্পর্কটা অনেকটা শখের। গিটার নিয়ে টুং টাং করেন, মাঝেমধ্যে নিজেই গান লেখেন, সুর করেন। এই তো ব্রাজিলে হয়ে যাওয়া সর্বশেষ বিশ্বকাপের সময়ই একটা গান লিখে ভালোই সাড়া পেয়েছেন। এবার নিজের দেশে হতে যাওয়া অলিম্পিক সামনে রেখেও আরেকটা গান লিখে ফেললেন ‘ফুটবলের রাজা’।
পেলের সংগীত অনুরাগ অবশ্য আগেও বেশ কয়েকবার প্রকাশ পেয়েছে। অনেক আগে এক সাক্ষাৎকারে নিজেকে তুলনা করেছিলেন সুরসম্রাট বিটোফেনের সঙ্গে৷ তারপর একবার বলেছিলেন, জনপ্রিয় ব্রিটিশ ব্যান্ড ‘ওয়ান ডিরেকশনে’ যোগ দিতে চান। সর্বশেষ বিশ্বকাপের সময় তো ‘অফিশিয়াল থিম সং’ ভালো না লাগায় ব্রাজিল সমর্থকদের জন্য আলাদা করে একটা গান লিখে নিজেই রেকর্ডও করেছিলেন। ‘কত সুখ, কত কান্না দিয়েছে এই ফুটবল, এ আমাদের জাতির ধমনিতে’—এ...
ধরা যাক, এই সিরিজে মোহাম্মদ আমির বলে পাকিস্তান দলে কোনো খেলোয়াড় নেই। তাহলে কি শুরুর আগে কথার লড়াইটা হতো না? আকর্ষণ কমে যেত সিরিজের?
ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া কিংবা ভারত-পাকিস্তান প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঝাঁজ হয়তো ইংল্যান্ড-পাকিস্তান দ্বৈরথে নেই। কিন্তু একদিকে ক্রিকেটের চিরকালীন ‘অননুমেয়’ পাকিস্তান, অন্যদিকে অ্যালিস্টার কুকের অধীনে দারুণ ফর্মে থাকা ইংল্যান্ড—জমজমাট একটা টেস্ট সিরিজের প্রত্যাশা তো এমনিতেই তৈরি হয়ে যায়। সেই আকর্ষণে এবার বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে আমিরের টেস্টে প্রত্যাবর্তন। কাকতালীয়ভাবে চার টেস্ট সিরিজের শুরুটাও এমন এক মাঠে, যেখানে ছয় বছর আগে স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারির কারণে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আমির। আজ থেকে শুরু লর্ডস টেস্টের সব মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু তাই পাকিস্তানের এই বাঁহাতি পেসার।
মাঠেও ইংল্যান্ডের জন্য বড় দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারেন আমির। সেখানে অবশ্য তাঁর সঙ্গী থাকছেন আরও দুই পেসার ...