Wednesday, April 24

সব বিমানেই একটা গোপন রুম থাকে! কেন থাকে জানেন? জানলে চমকে যাবেন

এরোপ্লেনে যাত্রী পরিবহনের চমৎকার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু যাত্রী পরিবহনের সুবিধা থাকার পাশাপাশি আরও কিছু গুপ্ত ব্যবস্থাও প্লেনের ভিতরে থাকে, যার কথা অনেকেই জানেন না। একটি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের দাবি, বড় প্লেনগুলিতে প্লেনের ক্রিউয়ের বিশ্রামের জন্য থাকে একটি বিশেষ গুপ্ত কক্ষ।

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বোয়িং ৭৭৭ এবং ৭৮৭ প্লেন-এ বিমান-কর্মীদের বিশ্রামের জন্য রীতিমতো বিলাসবহুল বন্দোবস্ত থাকে। এর জন্য তৈরি করা হয় একটি গোপন বিশ্রামাগার। গুপ্ত সিঁড়ির মাধ্যমে পৌঁছতে হয় সেই ঘরে। এক এক প্লেনে এক এক জায়গায় তৈরি করা হয় এই ঘর। তবে অধিকাংশ প্লেনেরই উপরের অংশে যে ভাবে লাগেজ বিন তৈরি করা হয়, সেই কায়দাতেই তৈরি হয় এই গুপ্ত বিশ্রামকক্ষ।

বিমানের পরিভাষায় একে বলা হয় সিআরসি বা ক্রিউ রেস্ট কম্পার্টমেন্টস। এক এক প্লেনে সিআরসি-র আয়তন হয় এক এক রকম। তবে ককপিট, এবং ফার্স্ট ক্লাসের যাত্রীদের মাথার উপরেই সাধারণত এই সিআরসি-কে গড়ে তোলা হয়।

কী থাকে এই সিআরসি-র ভিতরে? সাধারণত বোয়িং ৭৭৭-এর সিআরসি-তে থাকে ছয় থেকে ১০টি বিছানা। বিছানাগুলিতে লাগানো থাকে বেল্ট। ঝড়ঝঞ্ঝার সময়ে বিশ্রামরত বিমানকর্মীরা বিছানা থেকে যাতে পড়ে না যান, তার জন্যই করা হয় এই ব্যবস্থা। বিছানার সঙ্গেই থাকে লাগেজ রাখার জায়গাও। এ ছাড়া কোনো কোনো প্লেনে আবার টিভির ব্যবস্থাও থাকে।
বোয়িং ৭৭৭-এ আবার পাইলটের জন্য একটি আলাদা ঘর রেখে দেওয়া হয়। এই ঘরে দুটো বিছানা থাকে, থাকে দুটো বিজনেস সিট। এবং কোনও কোনও প্লেনে সেই সঙ্গেই একটি টয়লেটও রেখে দেওয়া হয়।

দীর্ঘক্ষণের উড়ানে কাজ করতে করতে বিমানকর্মীরা যাতে ক্লান্তি বোধ না করেন, এবং প্রয়োজন মতো রিল্যাক্স করে নিতে পারেন, সেই জন্যই এত সব ব্যবস্থা। কিন্তু ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের এক পাইলট সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সিআরসি-তে বিশ্রাম নেওয়ার অভিজ্ঞতা নাকি মোটেই সুখকর নয়। তাঁর বক্তব্য, ‘বিছানা খুব নরম আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে ঠিকই, কিন্তু ঘরগুলোতে কোনও জানলা থাকে না। একেবারে জানলাহীন একটা ঘরে শুয়ে থাকতে কেমন লাগে বলুন তো? ঠিক মনে হয়, একটি কফিনের ভিতরে শুয়ে রয়েছি।

এরোপ্লেনে যাত্রী পরিবহনের চমৎকার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু যাত্রী পরিবহনের সুবিধা থাকার পাশাপাশি আরও কিছু গুপ্ত ব্যবস্থাও প্লেনের ভিতরে থাকে, যার কথা অনেকেই জানেন না। একটি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের দাবি, বড় প্লেনগুলিতে প্লেনের ক্রিউয়ের বিশ্রামের জন্য থাকে একটি বিশেষ গুপ্ত কক্ষ।

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বোয়িং ৭৭৭ এবং ৭৮৭ প্লেন-এ বিমান-কর্মীদের বিশ্রামের জন্য রীতিমতো বিলাসবহুল বন্দোবস্ত থাকে। এর জন্য তৈরি করা হয় একটি গোপন বিশ্রামাগার। গুপ্ত সিঁড়ির মাধ্যমে পৌঁছতে হয় সেই ঘরে। এক এক প্লেনে এক এক জায়গায় তৈরি করা হয় এই ঘর। তবে অধিকাংশ প্লেনেরই উপরের অংশে যে ভাবে লাগেজ বিন তৈরি করা হয়, সেই কায়দাতেই তৈরি হয় এই গুপ্ত বিশ্রামকক্ষ।

বিমানের পরিভাষায় একে বলা হয় সিআরসি বা ক্রিউ রেস্ট কম্পার্টমেন্টস। এক এক প্লেনে সিআরসি-র আয়তন হয় এক এক রকম। তবে ককপিট, এবং ফার্স্ট ক্লাসের যাত্রীদের মাথার উপরেই সাধারণত এই সিআরসি-কে গড়ে তোলা হয়।

কী থাকে এই সিআরসি-র ভিতরে? সাধারণত বোয়িং ৭৭৭-এর সিআরসি-তে থাকে ছয় থেকে ১০টি বিছানা। বিছানাগুলিতে লাগানো থাকে বেল্ট। ঝড়ঝঞ্ঝার সময়ে বিশ্রামরত বিমানকর্মীরা বিছানা থেকে যাতে পড়ে না যান, তার জন্যই করা হয় এই ব্যবস্থা। বিছানার সঙ্গেই থাকে লাগেজ রাখার জায়গাও। এ ছাড়া কোনো কোনো প্লেনে আবার টিভির ব্যবস্থাও থাকে।

বোয়িং ৭৭৭-এ আবার পাইলটের জন্য একটি আলাদা ঘর রেখে দেওয়া হয়। এই ঘরে দুটো বিছানা থাকে, থাকে দুটো বিজনেস সিট। এবং কোনও কোনও প্লেনে সেই সঙ্গেই একটি টয়লেটও রেখে দেওয়া হয়।

দীর্ঘক্ষণের উড়ানে কাজ করতে করতে বিমানকর্মীরা যাতে ক্লান্তি বোধ না করেন, এবং প্রয়োজন মতো রিল্যাক্স করে নিতে পারেন, সেই জন্যই এত সব ব্যবস্থা। কিন্তু ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের এক পাইলট সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সিআরসি-তে বিশ্রাম নেওয়ার অভিজ্ঞতা নাকি মোটেই সুখকর নয়। তাঁর বক্তব্য, ‘বিছানা খুব নরম আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে ঠিকই, কিন্তু ঘরগুলোতে কোনও জানলা থাকে না। একেবারে জানলাহীন একটা ঘরে শুয়ে থাকতে কেমন লাগে বলুন তো? ঠিক মনে হয়, একটি কফিনের ভিতরে শুয়ে রয়েছি।
এরোপ্লেনে যাত্রী পরিবহনের চমৎকার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু যাত্রী পরিবহনের সুবিধা থাকার পাশাপাশি আরও কিছু গুপ্ত ব্যবস্থাও প্লেনের ভিতরে থাকে, যার কথা অনেকেই জানেন না। একটি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের দাবি, বড় প্লেনগুলিতে প্লেনের ক্রিউয়ের বিশ্রামের জন্য থাকে একটি বিশেষ গুপ্ত কক্ষ।

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বোয়িং ৭৭৭ এবং ৭৮৭ প্লেন-এ বিমান-কর্মীদের বিশ্রামের জন্য রীতিমতো বিলাসবহুল বন্দোবস্ত থাকে। এর জন্য তৈরি করা হয় একটি গোপন বিশ্রামাগার। গুপ্ত সিঁড়ির মাধ্যমে পৌঁছতে হয় সেই ঘরে। এক এক প্লেনে এক এক জায়গায় তৈরি করা হয় এই ঘর। তবে অধিকাংশ প্লেনেরই উপরের অংশে যে ভাবে লাগেজ বিন তৈরি করা হয়, সেই কায়দাতেই তৈরি হয় এই গুপ্ত বিশ্রামকক্ষ।

বিমানের পরিভাষায় একে বলা হয় সিআরসি বা ক্রিউ রেস্ট কম্পার্টমেন্টস। এক এক প্লেনে সিআরসি-র আয়তন হয় এক এক রকম। তবে ককপিট, এবং ফার্স্ট ক্লাসের যাত্রীদের মাথার উপরেই সাধারণত এই সিআরসি-কে গড়ে তোলা হয়।

কী থাকে এই সিআরসি-র ভিতরে? সাধারণত বোয়িং ৭৭৭-এর সিআরসি-তে থাকে ছয় থেকে ১০টি বিছানা। বিছানাগুলিতে লাগানো থাকে বেল্ট। ঝড়ঝঞ্ঝার সময়ে বিশ্রামরত বিমানকর্মীরা বিছানা থেকে যাতে পড়ে না যান, তার জন্যই করা হয় এই ব্যবস্থা। বিছানার সঙ্গেই থাকে লাগেজ রাখার জায়গাও। এ ছাড়া কোনো কোনো প্লেনে আবার টিভির ব্যবস্থাও থাকে।

বোয়িং ৭৭৭-এ আবার পাইলটের জন্য একটি আলাদা ঘর রেখে দেওয়া হয়। এই ঘরে দুটো বিছানা থাকে, থাকে দুটো বিজনেস সিট। এবং কোনও কোনও প্লেনে সেই সঙ্গেই একটি টয়লেটও রেখে দেওয়া হয়।

দীর্ঘক্ষণের উড়ানে কাজ করতে করতে বিমানকর্মীরা যাতে ক্লান্তি বোধ না করেন, এবং প্রয়োজন মতো রিল্যাক্স করে নিতে পারেন, সেই জন্যই এত সব ব্যবস্থা। কিন্তু ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের এক পাইলট সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সিআরসি-তে বিশ্রাম নেওয়ার অভিজ্ঞতা নাকি মোটেই সুখকর নয়। তাঁর বক্তব্য, ‘বিছানা খুব নরম আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে ঠিকই, কিন্তু ঘরগুলোতে কোনও জানলা থাকে না। একেবারে জানলাহীন একটা ঘরে শুয়ে থাকতে কেমন লাগে বলুন তো? ঠিক মনে হয়, একটি কফিনের ভিতরে শুয়ে রয়েছি।

‘উড়োজাহাজটি নামার আগমুহূর্তে বাঁ কাত হয়ে যায়। যাত্রীরা চিৎকার করতে শুরু করেন। হঠাৎ করে পেছনে আগুন দেখতে পাই আমরা। আমার বন্ধু আমাকে বলে, “চলো দৌড়ে সামনে যাই। ” কিন্তু আমরা যখন দৌড়ে সামনে যাচ্ছিলাম, আমার বন্ধুর গায়ে আগুন ধরে যায়। সে পড়ে যায়।’

এভাবেই ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেন শাহরীন আহমেদ। কাঠমান্ডুতে গতকাল সোমবার বিধ্বস্ত হওয়া ইউএস-বাংলার বিএস ২১১ ফ্লাইট থেকে প্রাণে রক্ষা পাওয়া যাত্রী তিনি।

২৯ বছরের শাহরীন এক বন্ধুর সঙ্গে নেপালে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। ওই দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের অনেক জায়গায় পুড়ে গেছে। বর্তমানে কাঠমান্ডু মেডিকেল কলেজ টিচিং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

হিমালয়ান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাঁদতে কাঁদতে ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন শাহরীন। বলেন, ‘মানুষগুলো পুড়ে যাচ্ছিল। তারা চিৎকার করছিল। কয়েকজন পড়ে যায়। জ্বলন্ত বিমান থেকে তিনজনকে লাফ দিতে দেখি। এটা ভয়ানক ছিল। সৌভাগ্যবশত কেউ আমাকে টেনে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যায়।

Leave a Reply