Thursday, March 28

পাহাড়ি মেয়েরা কতটা খারাপ হতে পারে এই ভিডিও না দেখলে বুঝবেন না! (ভিডিওসহ)

পাহাড়ি মেয়েরা কতটা খারাপ হতে পারে এই ভিডিও না দেখলে বুঝবেন না! (ভিডিওসহ)
ভিডিও দেখতে পোষ্টের নিছে চএল যান ।

নারীর গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার উচিত নয়! কিন্ত কেন?
পর্নোছবিগুলোতে খুব ফর্সা চকচকে গোপনাঙ্গযুক্ত নর-নারীর ছবি দেখানো হয়। ওই গোপনাঙ্গ পরিষ্কার এর অধিকাংশই কিন্তু মেক-আপের ফসল। কাজেই ওইসব দেখে গোপনাঙ্গের রঙ ফর্সা করতে বেশি আগ্রহান্বিত হওয়া একেবারেই অনুচিৎ।

গোপনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চল নিয়মিত পরিষ্কার করলে এমনিতেই দেখতে ভাল লাগবে । তবে ওখানের লোম খুব বেশি কামালে কিন্তু ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।সব থেকে ভাল হচ্ছে ট্রিমিং করা।

গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য কোন সাবান ব্যবহার করবেন না কেন?
গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক নয়। শুধু পানি দিয়ে, বা হালকা গরম পনি দিয়ে গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করতে পার।

গোপনাঙ্গের অগ্রভাগ , মূত্রছিদ্র, গোপনাঙ্গ পথ, গোপনাঙ্গদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু সংক্রমণ, মলদ্বারের ত্বক ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে।

উপরন্তু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে গোপনাঙ্গে ব্যালানাইটিস, ক্যান্ডিডায়াসিস, ভ্যাজিনাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে গোপনাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান পানি গোপনাঙ্গের অগ্রভাগ, গোপনাঙ্গদ্বার, পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান (pH মান 7) হয়।

আর হ্যাঁ, ওই অঞ্চলে পারফিউম, ডিওড্র্যান্ট বা ট্যালকম পাউডার একেবারেই ব্যবহার করবে না। গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য কখওনই ব্লীচ করবে না। হার্বাল ক্রিম ও প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপাচার থেকেও সাবধান।

যদি গোপনাঙ্গের রঙ হঠাৎ করে পরিবর্তিত হয় তবে সেটা কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত যদি গোপনাঙ্গ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়, বা ওখানে চুলকানি বা এলার্জি হয়, ব্যাথা হয়, জ্বালা করে, পুজ বের হয় ইত্যাদি, তবে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।

Leave a Reply