Friday, April 19

এই ৩ ধরনের মেয়ে থেকে সাবধান। পরে ধরা খেতে না চাইলে ভিডিওটি দেখুন।

এই ৩ ধরনের মেয়ে থেকে সাবধান। পরে ধরা খেতে না চাইলে ভিডিও দেখুন।বিয়ের আগেই এসব খারাপ মেয়ে থেকে সাবধান হন। পরে শত আবসুস করলেও আর কাজ হবে না।

আমরা বিয়ে নিয়ে কত স্বপ্ন দেখি, মনে মনে কত কিছুই না ভাবি। নতুন মানুষ, নতুন জীবন, গড়তে হবে নতুন পরিবার যেখানে কাটাতে হবে বাকিটা লাইফ।

নতুন মানুষের সাথে কি মানিয়ে নিতে পারব অথবা সেকি আমার সাথে মানিয়ে নিতে পারবে? এত কিছু ভাবা চিন্তার পরেও যদি ভুল করে বসেন, তাহলে ভাল লাগুক আর নাই লাগুক কাটাতে হবে তার সাথেই। তাই আগে থেকেই নিজের গণ্ডির মধ্যে যা করনিও আছে তা ঠিক করুন।  ভিডিওটিতে বিস্তারিত দেয়া হয়েছে। ভিডিওটি পোস্টের নিচে দেয়া আছে।

অন্যরা যা পরছেঃ দিন-রাত সাইকেল চালিয়ে পথে-পথে হারানো ছেলেকে খুঁজছেন বাবা

সুদূর রংপুর থেকে এসে মহানগর ঢাকায় দিন-রাত সাইকেল চালিয়ে হারানো ছেলেকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন মোহাম্মাদ আনসার আলী নামে এক বাবা।

গত ৮ এপ্রিল থেকে তিনি লিটন নামের ছেলেকে খুঁজে পাচ্ছেন না। ওইদিন থেকে ঢাকার অলি-গলিতে, রাজপথে বাইসাইকেল চালিয়ে খুঁজছেন ছেলেকে। আনসার আলী নিজের পিঠে ও বাইসাইকেলের সামনে একটি স্ট্যান্ডে ছেলের ছবি ও নাম-ঠিকানা সম্বলিত পোস্টার লাগিয়ে রেখেছেন। আর কোমরে বেঁধে রেখেছেন ব্যাটারিচালিত টেপ রেকর্ডার।

আনসার আলীর সেই টেপ রেকর্ডারে অনবরত বাজে নিখোঁজ সংবাদ- ‘নাম মো. লিটন। মানসিক প্রতিবন্ধী। বয়স ২৭ বছর, উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি। পরনে ছিল সাদা গোলগলা গেঞ্জি ও ট্রাউজার। পায়ে চটি জুতা। ঠিকানা সঠিকভাবে বলতে পারে না। শুধু মিরগঞ্জ বাজার বলতে পারে। উক্ত ব্যাক্তির সন্ধান পেলে দয়া করে যোগাযোগ করুন- ০১৯১৫০৫৪৮৮ নম্বরে অথবা ডিএমপির শাহবাগ থানায়।’

বাবা আনসার আলী জানান, পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি ছিল তার ছেলে লিটন। পরে সেখান থেকে ৩১ মার্চ তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত ৮ এপ্রিল হাসপাতালটির ৩০১৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে হারিয়ে যান লিটন।

কথাগুলো জানাতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন আনসার আলী। জানান, পেশায় তিনি একজন গাড়িচালক। অসুস্থ ছেলের দেখাশোনা করতে কর্মস্থল থেকেও ছুটি নিয়েছিলেন তিনি।

হারানো ছেলে আনসার আলী আরও জানান, ছোটবেলা থেকে লিটন মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। এরপর ২০১৬ সালে তার শরীরে ধরা পড়ে ক্যান্সার। সে সময়ও চিকিৎসা করাতে ছেলেকে নিয়ে ঢাকায় এসেছিলেন আনসার আলী।

চিকিৎসার পর ছেলে কিছুটা সুস্থ হলে ফিরে যান নিজের শহর রংপুরে। কিন্তু ছেলে আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে শেষ পর্যন্ত পাড়ি জমাতে হয় ঢাকায়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি, হারিয়ে ফেলেছেন ছেলেকে। লিটন বিবাহিত। তার একটি পুত্রসন্তান রয়েছে।

Leave a Reply