Friday, April 19

সবাই শেয়ার করুন!প্রেমের ফাঁদে ফেলে বন্ধুরা সবাই মিলে মেয়েটার জীবনটা নষ্ট করে দিলো!!

সবাই শেয়ার করুন!প্রেমের ফাঁদে ফেলে বন্ধুরা সবাই মিলে মেয়েটার জীবনটা নষ্ট করে দিলো!!

প্রতিদিন ভাইরাল সব নিউজের ভিডিও পেতে বাংলা নিউজ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করে সাথেই থাকুন। সবার আগে পাবেন সর্বশেষ সংবাদ।

ভিডিওটি দেখতে একটু নিচে চলে যান…

বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।

এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।
ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে।

প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য

এই মেয়ে লাইভে এসে যা করল,রাতে এই ভিডিও দেখলে নিজেকে সামলে রাখা কঠিন!দেখুন।এই মেয়ে লাইভে এসে যা করল,রাতে এই ভিডিও দেখলে নিজেকে সামলে রাখা কঠিন!দেখুন।

সর্বনাশ করেছে? এটা কি দেখলাম? মিস করবেন না সর্বনাশ করেছে? এটা কি দেখলাম? মিস করবেন না সর্বনাশ করেছে? এটা কি দেখলাম? মিস করবেন না সর্বনাশ করেছে?

অভিনয় জগতে পা রেখে একই মুদ্রার দুই পিঠ দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন সন্ধ্যা। তার মতে, দিন শেষে রাত নামলে অনেকটাই বদলে যায় মানুষগুলো। কেননা, দিনের আলোতে যারা তাকে ‘আম্মা’ বলে ডাকে, রাত নামলে তারাই নাকি যৌনক্ষুধা মেটানোর জন্য বিছানায় ডাকে। ফোনে সরাসরি কুপ্রস্তাব দেয়, বলে কু-ইঙ্গিতপূর্ণ নানা কথাবার্তাও।

সন্ধ্যার অভিযোগ, ‘সকালে ওরা আমাকে আম্মা বলে ডাকে। কিন্তু রাতে চায়, আমি ওদের শয্যাসঙ্গিনী হই। ওরা যে ইন্ডাস্ট্রিরই লোকজন সেটা বুঝতে একটুও অসুবিধা হয় না। তবে তিনি অবশ্য কোনো অভিনেতা বা পরিচালক-প্রযোজকের নাম উল্লেখ করেননি।

ছোটোবেলাতেই মাকে হারিয়েছিল রুশনি (নাম পরিবর্তন করা হয়েছে)। বাবা গাড়িচালক রাগু (নাম পরিবর্তিত)। ইদানিং খুব মারধর করতো তাকে। রাত হলেই অজানা একটা ওষুধ খাওয়াতো জোর করে। তাই ভয়ে কুঁকড়ে থাকতো সে। না খেলেই শুরু হত অত্যাচার। ওই ওষুধ খেলেই ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘুম ভাঙলেই সারা শরীরে ব্যথা।

ভিডিও দেখতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুন

অভয় দিলেন সবাই। একজন বললেন, ‘আলবাত যাবে। কেন যাবে না? পড়তে হবে। বড় হতে হবে। সবাই পাশে আছি তোমার।’ চাইল্ড ইন নিড ইনস্টিটিউটের কো-অর্ডিনেটর সোনু ছেত্রী বললেন, ‘দিনের পর দিন নারকীয় অত্যাচারে ক্রমশ দেয়ালে পিঠ ঠেকেছিল ছোট্ট মেয়েটার। এখন আবার আত্মবিশ্বাস ফিরে পাচ্ছে সে, স্কুলেও যেতে চায়।
মাস দুয়েক পর বিয়ে, কিন্তু হবু বরকে ভালো লাগে না’
মানুষ প্রতিনিয়ত জীবনের নানা সমস্যা মোকাবেলা করে চলেছে। অনেক সময় এসব সমস্যা না বলা কথা হয়েই থাকে। ধীরে ধীরে যা ভেতরটা শেষ করে দেয়। অথচ স্বজন বা আশপাশের মানুষের সঙ্গে একটু আলোচনা করলেই হয়তো সমাধান মেলে। যদি নাই বলতে চান, তবে ভরসা রাখতে পারে বিশেষজ্ঞের ওপর। এমনই এক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন একজন। সমাধানের চেষ্টা করেছেন বিশেষজ্ঞ। এখানে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারীর যন্ত্রণাকারত অবস্থার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেছেন মনোবিজ্ঞানী।

আমরাও ওকে বলেছি নিশ্চয়ই স্কুলে যাবে। সে জানতে চেয়েছিল বাবার শাস্তি হবে তো?’ তিনি বলেন, ‘নিজের বাবার হাতে একমাত্র মেয়ের ধর্ষণের খবর পেয়ে চমকে উঠেছিলাম আমরা, কোনোভাবেই বিশ্বাস হয়নি।

পরে যখন সব জানতে পারি, হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, নিকটাত্মীয় বলতে কেউ নেই ছোট্ট মেয়েটার।

Leave a Reply