Thursday, March 28

১২ বছর বয়স থেকেই প্রতিদিন রাতে,পানিতে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে এসব করতো!!সাবধান, ভিডিওটি দেখলে আপনার হার্ট এটাক ও হতে পারে…

১২ বছর বয়স থেকেই প্রতিদিন রাতে,পানিতে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে এসব করতো!!সাবধান, ভিডিওটি দেখলে আপনার হার্ট এটাক ও হতে পারে…

ভিডিওটি দেখতে একটু নিচে চলে যান…

বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।

এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।
ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে।

প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য

ছোটোবেলাতেই মাকে হারিয়েছিল রুশনি (নাম পরিবর্তন করা হয়েছে)। বাবা গাড়িচালক রাগু (নাম পরিবর্তিত)। ইদানিং খুব মারধর করতো তাকে। রাত হলেই অজানা একটা ওষুধ খাওয়াতো জোর করে। তাই ভয়ে কুঁকড়ে থাকতো সে। না খেলেই শুরু হত অত্যাচার। ওই ওষুধ খেলেই ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘুম ভাঙলেই সারা শরীরে ব্যথা।

কিন্তু আর চুপ করে থাকতে পারেনি সে। কতোদিন আর মুখ বুজে সহ্য করবে? শিলিগুড়ির চম্পাসারিতে যে এলাকায় রুশনিরা ভাড়া থাকতো সেখানকার এক প্রতিবেশিকে বলেছিল সব কথা।

বিষয়টি পরে জানাজানি হতেই বাড়িতে পৌঁছায় শিলিগুড়ির প্রধাননগর থানার পুলিশ। রাগুকে তুলে নিয়ে যায়। রুশনিকে মেডিকেল পরীক্ষা করানো হয়। যৌন নির্যাতনের প্রমাণও মেলে। কেউ না থাকায় সেফ হোমে পাঠানো হয় তাকে। গত ১৪ বছর ধরে দেখে আসা পরিচিত পরিবেশটা এক মুহূর্তেই যেন বদলে গেছে তার জীবনে। এখন স্বস্তির ঠাঁই সেফ হোমের ছোট্ট ঘরটাই। রক্তের সম্পর্কের বাঁধন ছিঁড়ে এখন সেখানকার কর্মীরাই তার আপনজন।

নিজেকে খানিকটা গুটিয়ে রুশনি বলছিল, ‘রোজ পায়ে হেঁটে স্কুলে যেতাম। স্কুলে অনেক বন্ধুরা ছিল। টিফিনের ঘণ্টা বাজলেই একছুটে বন্ধুরা মিলে মাঠে গিয়ে হইহই করতাম, গল্প হতো। আচ্ছা দিদি (পাশে থাকা হোমের এক কর্মী) এখন কি আর আমি স্কুলে

ভিডিও দেখতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুন

অভয় দিলেন সবাই। একজন বললেন, ‘আলবাত যাবে। কেন যাবে না? পড়তে হবে। বড় হতে হবে। সবাই পাশে আছি তোমার।’ চাইল্ড ইন নিড ইনস্টিটিউটের কো-অর্ডিনেটর সোনু ছেত্রী বললেন, ‘দিনের পর দিন নারকীয় অত্যাচারে ক্রমশ দেয়ালে পিঠ ঠেকেছিল ছোট্ট মেয়েটার। এখন আবার আত্মবিশ্বাস ফিরে পাচ্ছে সে, স্কুলেও যেতে চায়।

আমরাও ওকে বলেছি নিশ্চয়ই স্কুলে যাবে। সে জানতে চেয়েছিল বাবার শাস্তি হবে তো?’ তিনি বলেন, ‘নিজের বাবার হাতে একমাত্র মেয়ের ধর্ষণের খবর পেয়ে চমকে উঠেছিলাম আমরা, কোনোভাবেই বিশ্বাস হয়নি।

পরে যখন সব জানতে পারি, হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, নিকটাত্মীয় বলতে কেউ নেই ছোট্ট মেয়েটার।

আরো পড়ুন…

১৫ বছরের ওই কিশোরীর অভিযোগের ভিত্তিতে তার মাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাবা পলাতক।

গত বছর আগস্ট মাসে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে নির্যাতন চালানো হয়েছিল ওই কিশোরীর ওপরে। পুলিশ গ্রেফতারও করেছিল ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তদের।

কিন্তু তারা সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হয়েছে। পুলিশের কাছে দেয়া বয়ানে ওই কিশোরী জানিয়েছে, তারপর থেকেই অভিযুক্তদের তরফ থেকে তার বাবা-মায়ের কাছে প্রস্তাব দেয়া হয় যে টাকা নিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে।

খবর আনন্দবাজারের।দিচ্ছিল আদালতে তার বয়ান বদল করতে। কুড়ি লাখ টাকা দেয়ার কথা হয়েছিল ধর্ষিতার পরিবারকে। অগ্রিম হিসেবে পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে গিয়েছিল মেয়েটির বাবা-মায়ের কাছে,’ বলছে দিল্লি পুলিশ।

সময় নিয়ে দেখে নিন [ভিডিওটি] এখনি

বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।

এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।
ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে।

প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য

অন্যরা পড়ছে…

প্যান্ট ছাড়া অর্ধনগ্ন হয়ে ইমোতে এই মেয়ের নোংরামি দেখেন! প্যান্ট ছাড়া অর্ধনগ্ন হয়ে ইমোতে এই মেয়ের নোংরামি দেখেন! প্যান্ট ছাড়া অর্ধনগ্ন হয়ে ইমোতে এই মেয়ের নোংরামি দেখেন! প্যান্ট ছাড়া অর্ধনগ্ন হয়ে ইমোতে এই মেয়ের নোংরামি দেখেন! প্যান্ট ছাড়া অর্ধনগ্ন হয়ে ইমোতে এই মেয়ের নোংরামি দেখেন! প্যান্ট ছাড়া অর্ধনগ্ন হয়ে ইমোতে এই মেয়ের নোংরামি দেখেন!

ভিডিও দেখতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুন

ধন্যবাদ…ভিডিওটি এইখানে দেখুন…

Leave a Reply