Thursday, April 25

সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে।

আপনি আমি কেউ কল্পনাও করিনি যে,এইরকম কিছু ঘটবে আমাদের সাথে,ভিডিওটি নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করবেন না!!

ভিডিওটি দেখতে নিচে যান…

বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।

এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।
ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য

সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে। সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে। সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে

এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে। সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে। সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে। সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে।

সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে।

আপনি আমি কেউ কল্পনাও করিনি যে,এইরকম কিছু ঘটবে আমাদের সাথে,ভিডিওটি নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করবেন না!!

সবাই সাবধান!দেশে নতুন আতঙ্ক “সালাম পার্টি”।প্রথমে সুন্দর করে সালাম দেবে এরপর যা করবে তা ভয়াবহ,দেখুন ভিডিওতে।

ভিডিওটি দেখতে নিচে যান…

নাচ তো অনেক ভাবেই নাচা যায়, তাই বলে ইউটিউব লাইভে এসে এভাবে খোলামেলা নাচা। সত্যিই লজ্জাজনক। তাকে দেখে কিন্তু মনে হয়নি সে ইতস্তত। বরং সে সবাইকে দেখিয়ে বেশ মজা লুফে নিচ্ছে।

ফেসবুকে ছবি পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে মিডিয়া পাড়ায় চিত্রনায়িকা সানাইকে নিয়ে তৈরি হয় নানা ধরনের সমালোচনা। এর মধ্যে ফেসবুকে অশ্লীল ছবি পোস্টের অভিযোগে চিত্রনায়িকা সানাইয়ের নামে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন এডভোকেট ডি. এইচ দিপু নামের একজন আইনজীবি।

আমার উত্তেজনার সময়- আমি এমন একটা পরিবারে জন্মগ্রহন করেছি, যেই পরিবারের কোন ঝুট ঝামেলা ছিলনা। আমরা পরিবারের সদস্য ছিলাম

মাত্র ৪জন। আমি আমার বড় আপু আর আমার বাবা-মা। আমার বাবা সরকারী চাকুরী করে আর মা একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষীকা।

ছোটবেলা থেকেই অনেক আদরে মানুষ হয়েছি। কোনদিন কোন কিছুর জন্য আমাকে বাহিরে যেতে হয়নি। সব কিছু হাতের কাছেই পেয়েছি। শহর কি কোনদিন দেখিনি। তবে বড় আপুর বিয়ের পর তার শশুরবাড়ি গিয়েছি কয়েকবার যেটা আমাদের পাশের শহর।

আমার এসএসসি পরিক্ষা শেষ হওয়ার পর আমি আমাদের এলাকার কলেজেই ভর্তি হলাম। কোন ছেলে বন্ধু করিনি। যারা ছিল তারা শুধুমাত্র

হাই হেলোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। ছেলেদের সান্যিধ্য কেমন সেটা বুঝতাম না।

মূল কথা আমার ভিতরে মেয়েলি অনুভুতি যেটা বলে সেটা অনুভব করতে পারিনি কখনো। তারপর এইচএসসি অনেক ভালো রেজাল্ট করলাম আর সেই কারনে বাবা-মা দুজনেই আমাকে ভালো জায়গায় পড়াশুনা করানোর চিন্তা ভাবনা করল। আমিও খুব খুশি হলাম বড় শহরে যাব।

আমার নানুর বাড়ি বিভাগীয় শহরে। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় আছে মেডিক্যাল কলেজ আছে আরও অনেক কিছু আছে। মা-বাবা দুজনেই আমাকে

নানুর বাড়িতে পাঠিয়ে দিল।

আমি অনেক আনন্দে ছিলাম। আমার নানুর বাড়িতে নানা নানি মেজ মামা মামি আর আমার ছোট মামা। মেজ মামা চাকুরী করে আর ছোট মামা পড়াশুনা করত।

আমি চলে গেলাম নানুর বাড়িতে। বাড়ির সবার সাথে অনেক মজা করতাম। আর ছোট মামার সাথে একটু বেশিই করতাম। মামা মাঝে মাঝে সুযোগ পেলে আমাকে জড়ায়ে ধরত আমার কোন অনুভুতি হতনা।

ধীরে ধীরে আমি বুঝতে পারতাম মামা যখন আমাকে ধরত, আমার ভিতর থেকে একটা অন্যরকম অনুভুতি তৈরী হত। আমার খুব ভালো লাগত সেই মুহুর্তটা। তবে সেগুলো মাথাই নিতাম না। একদিন বাসার সবাই বাহিরে গেলো দাওয়াত খাওয়ার জন্য।

আমি অতোটা নরম না!! জানিনা এই ভিডিও দেখার পর আপনার কি অবস্থা হবে!

এই সৌদি সুন্দরির অনলাইনে হট নাচ দেখলে আপনি স্থির থাকতে পারবেন না! এই সৌদি সুন্দরির অনলাইনে হট নাচ দেখলে আপনি স্থির থাকতে পারবেন না! এই সৌদি সুন্দরির অনলাইনে হট নাচ দেখলে আপনি স্থির থাকতে পারবেন না! এই সৌদি সুন্দরির অনলাইনে হট নাচ দেখলে আপনি স্থির থাকতে পারবেন না! এই সৌদি সুন্দরির অনলাইনে হট নাচ দেখলে আপনি স্থির থাকতে পারবেন না!

স্বামীর কাছে যে ৫টি সত্য কখনোই বলেন না নারীরা

একে অপরের সঙ্গে সারাজীবন কাটানোর অঙ্গীকার করেই বিবাহীত জীবন বেছে নিয়েছেন। সুখে-দুঃখে একে অন্যের ভরসা হয়ে ওঠা। আর সঙ্গে অবশ্যই পারস্পরিক বিশ্বাস আর সম্মান। এর নামই বিয়ে। যার সঙ্গে সারাজীবন কাটাবেন বলে স্থির করেছেন, তার কাছে গোপন কী-ই বা থাকতে পারে। তবে সত্যিই কি গোপন কিছু থাকে না? উত্তর দিয়েছেন বিশ্বের নামকরা মনোবিদরা। তাদের মতে, এমন পাঁচটি বিষয় রয়েছে যা নিয়ে স্ত্রীরা সাধারণত স্বামীর কাছে মুখ খোলেন না বা মুখ খোলা পছন্দ করেন না।

১) শারীরিক অসুস্থতা : এ ব্যাপারে কথা বলায় মহিলাদের চরম অনীহা থাকে। বিশেষত, তারা যদি বুঝতে পারেন, সমস্যা গুরুতর। তবুও স্বামীর কাছে গোপন করে রাখাই শ্রেয় বলে মনে করেন। বিশ্বের অন্যতম নামী মনোবিদ, ডা. ক্রিস্টেন কার্পেন্টার বলেন, ‘এর পেছনে একটা ভাবনাই কাজ করে। সংসারের চিন্তার সঙ্গে যদি আরো একটি বিষয় এসে জোটে তবে স্বামীর মানসিক সমস্যা বাড়বে। কিন্তু এটা করার অর্থ ভবিষতে আরো বড় সমস্যা আহ্বান করা। শারীরিক ব্যাপার স্বামীকে বলবেন না তো কাকে বলবেন!’

২) সম্পর্কে সমস্যা : সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বিবাহিত মহিলারা একলা মনোবিদদের সাহায্য নিচ্ছেন, থেরাপিও করাচ্ছেন এটা জানার জন্য বিবাহিত সম্পর্কে থাকবেন কিনা। থেরাপিস্ট ডা. জোডি ভোথ বলেন, ‘সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এর পেছনে অন্যতম কারণ ভয়। মহিলারা সাধারণত এটা ভাবেন স্বামী থেরাপির কথা জানলে তিনিও নিজের স্বাধীন মতামত দেবেন। ফলে একাই হোক। কিন্তু এতে বিশেষ লাভ হয় না। কারণ সম্পর্ক তৈরি হয় দু’জনকে নিয়ে। সমস্যা যদি থেকেই থাকে, তবে তা মেটাতেও হবে দু’ জনকে। একা করা সম্ভব নয়।’

৩) জীবনে পছন্দ-অপছন্দ : বিয়ের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর কিছু চাহিদাও ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। কিন্তু বেশিরভাগ মহিলা এ ব্যাপারে চুপ করে থাকা পছন্দ করেন। ডা. ক্রিস্টেন কার্পেন্টার বলেন, ‘তারা ভাবেন যদি স্বামীকে বললে তার খারাপ লাগে বা

তিনি অসন্তুষ্ট হন। তাই নিজের ইচ্ছাটাকে বিসর্জন দিয়েই তারা চুপ করে থাকেন। এ ব্যাপারে খোলাখুলি কথা বলাই ভালো। সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি পরিবেশে যখন দু’জনে একা থাকবেন, তখন এ ব্যাপার উত্থাপন করুন। প্রথমেই বলুন আপনার কোন বিষয়টা ভালো লাগে। তার পর খারাপ লাগার প্রসঙ্গে আসুন।’

৪) ব্যক্তিগত সাফল্য : চাকরিতে পদোন্নতি বা বড়সড় স্যালারি হোক। আনন্দের বিষয় সন্দেহ নেই। কিন্তু স্ত্রীরা সাধারণত এ ব্যাপারে চুপ থাকেন।

এর প্রধান কারণ ইগো। এটা দু’পক্ষেরই থাকতে পারে। ডা. কার্পেন্টার বলেন, ‘বহু পুরুষ চাকরি করা সফল মহিলাদের স্ত্রী হিসাবে পেতে চান। কিন্তু তারা প্রথমে একটা জিনিস দেখেন, স্ত্রী তার থেকে বেশি সফল কিনা। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক তাও বলছি, এটা পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। বিশেষত উন্নয়নশীল দেশে। তাই সমস্যা এড়াতে চুপ করেই থাকেন মহিলারা।’

৫) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট : নিজস্ব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকলে তা নিয়ে মহিলারা সাধারণত কথা বলা পছন্দ করেন না। থেরাপিস্ট ডা. টোমানিকা উইদারস্পুন

ভিডিওটি দেখতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুন

বলছেন, ‘এ পেছনে মহিলাদের নিরাপত্তাহীনতা কাজ করে। যদি কোনো কারণে সম্পর্ক না টেঁকে, তাহলে ব্যাংকে জমানো টাকা কাজে লাগবে। তবে এর সঙ্গে একটা সেন্স অফ বিট্রেয়াল-ও কাজ করে। যদি কোনো কারণে স্বামী আপনার এই গোপন অ্যাকাউন্টের বিষয়ে জানতে পারেন, তবে তার বিশ্বাসে আঘাত লাগতে পারে। তিনি এটাও ভাবতে পারেন, আরো বড় কোনো বিষয়ো হয়

Leave a Reply