Saturday, April 20

অর্ধ-নগ্ন হয়ে বাঙ্গালি মেয়েদের শাড়ি পড়া শিখাচ্ছে। খুলেছে আবার ইউটিউব চ্যানেলও। দেখুন ভিডিওতে

অর্ধ-নগ্ন হয়ে বাঙ্গালি মেয়েদের শাড়ি পড়া শিখাচ্ছে। খুলেছে আবার ইউটিউব চ্যানেলও। দেখুন ভিডিওতে। সমাজ ধীরে ধীরে খারাপের দিকে যাচ্ছে এগুলো তার নমুনা। সাড়ি পড়া শিখাবে ভাল কথা, কিন্তু সেটা তো মার্জিত ভাবেও শিখানো যায়। এমন একপ্রকার বলা হয় উলঙ্গ হয়েই।

আমরাও আছি ভাল কি খারাপ বিবেচনা না করেই লাফিয়ে পরি। খারাপ কাজের দিকে এদের উৎসাহিত না করলেই এরা আস্তে আস্তে এধরনের কাজ বন্ধ করে দিবে। মাত্র এই কয়েকদিনে ভিউও কম নয় প্রায় ৭ লাখ। ভিডিওটি দেখলে আপনিও অবাক হয়ে যাবেন।

ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন।

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

আরো পড়ুনঃ

স্বামী নিজেই বাসর রাতের ভিডিও করতেন, অতপর…

নিজেদের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক পরিচয় দিয়ে প্রথমে তরুণীদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতেন। এরপর লন্ডনে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের জালে ধরা পড়তো তরুণীরা। এরপর বিয়ে। বিয়ের পর বাসর রাতের ভিডিও করতেন স্বামী। আর সেই ভিডিও নিয়েই চলত ভয়ঙ্কর প্রতারণা।

বাসর রাতের সেই ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে সেই তরুণীদের মাদকদ্রব্য সরবরাহের মতো অবৈধ কাজ করতে বাধ্য করা হতো। বাধ্য করা হতো যৌন কাজ করতেও। চালানো হতো যৌন নির্যাতন।এমনই এক চক্র ধরা পড়েছে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মিরপুরে।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ওই চক্রের ফাঁদে ১৫ জনেরও বেশি তরুণী প্রতরণার শিকার হয়েছে।প্রতারক চক্রের নেতৃত্বে ছিলেন মুমতাজ নামের এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে ব্রিটিশ-পাকিস্তানি বলে পরিচয় দিতেন।

বিয়ের পর এই প্রতারক চক্রের সদস্যরা সদ্য বিবাহিত স্ত্রীদের যুক্তরাজ্যে নিয়ে যেতে অস্বীকৃতি জানাতেন। কোনো তরুণী তালাক চাইলে দেয়া হতো না। বরং তাদের বিরুদ্ধে চুরির মিথ্যা মামলা দেয়া হতো। অভিযুক্তরা বর্তমানে পলাতক আছে।

বিয়ের মাত্র তিন দিন পরই ওরা সবাই মিলে আমাকে ধর্ষণ করল!

তিন দিনে সবে হল বিবাহিত জীবন৷ কিন্তু তার মধ্যেই মধুর স্মৃতির মাঝে আঁচড় কাটল বিশাল এক কালো দাগ তিন দিনের নব বিবাহিতা বধূকে ধর্ষণ করল তাঁরই স্বামী সহ স্বামীর বন্ধুরা৷ শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটাই সত্যি৷ ঘটনাটি ঘটেছে ১৭ এপ্রিল অসমের করিমগঞ্জ এলাকায়৷ জানা গিয়েছে,

দাবি মত পণ না পাওয়ায় এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে নির্যাতিতার স্বামী ও তার সঙ্গীরা৷ পুলিশ সূত্রে খবর, ছেলের বাড়ির দাবি মেটাতে বিয়েতে সোনা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল মেয়ের পরিবার,তবে স্বেচ্ছায় নয়৷ ছেলের বাড়ি থেকে পণ স্বরূপ সোনার গয়না দাবি করেছিল মেয়ের পরিবার৷

প্রথমে মেয়ের বিয়ে যাতে আটকে না যায়, সেই খাতিরে রাজি হলেও, পরে সেই সোনার গয়না দিয়ে উঠতে পারেনি নির্যাতিতার পরিবার৷ নির্যাতিতার বিশ্বাস ছিল বিয়ের পর একথা তাঁর স্বামীকে বুঝিয়ে বললে সে নিশ্চয়ই বুঝবে৷ কিন্তু না৷

নির্যাতিতা এই কথা জানাতেই তাঁর স্বামীর আচরণে অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করেন তিনি৷ পণ না পাওয়ার রাগে বিয়ের তিনদিনের মাথায় স্বামী ও তার বন্ধুরা নব বধূকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে৷ নির্যাতিতার দাবি, তাদের কাছ থেকে পণ স্বরূপ সোনার গয়না চাওয়া হলে তারা দিয়ে উঠতে পারেননি৷

Leave a Reply