Thursday, April 25

লিঙ্গ শক্ত, বীর্য ঘন ও গাড় এবং যৌন শক্তি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতিসমুহ(ভিডিও)

বীর্য পাতলা হলে যৌন মিলনের সময় খুব দ্রুত বীর্য পাত হয়। আর এতে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মনমালিণ্য সৃষ্টি হয়। পুরুষদের মধ্যে প্রায় বেশি ভাগই বীর্য গাঢ় করার কথা ভাবে। ভাবে কিভাবে যৌন মিলন কে আরো দীর্ঘ করা যায়।

আজকের ভিডিওটিতে এমনই কিছু টিপস দেয়া হয়েছে যে গুলো অনুসরণ করলে উপরোক্ত সমস্যার সহজ সমাধান পাবেন।

দেখুন ভিডিওটি। ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন।

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন করার প্রাকৃতিক উপায়

কলমি শাক- কলমি শাক আমরা প্রায় খাই। এ শাকের গুনাবলী অনেক। কলমি শাকের রস 3 চামচ এবং অশ্বদন্ধার মূলের গুড়া (কবিরাজী দোকানে পাওয়া যায়) দেড় গ্রাম গরুর এক কাপ দুধে মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষও বন্ধ হবে।

বামতুলসী– রামতুলসী পাতার রস ধ্বজভঙ্গের খুবই উপকারী। মাত্র দুই সপ্তাহ নিয়মিত খেরে রোগীর স্বাভাবিক যৌন ক্ষমতা ফিরে আসে।

বেল– যৌবন উত্তেজনা উম্মচিত হয়ে তরুন যুবক কু-পথে চালিত হয়ে শুক্রক্ষয় করে থাকে। তিন থেকে চারটি বেলপাতা ভালোভাবে বেটে তার রস আধাকাপ ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে কিছুদিন খেলে শরীরে তীব্র কাম উত্তেজনা হ্রাস পায়। তবে একটা দীর্ঘদিন খাওয়া মোটেই উচিত নয়। দম্পত্য জীবনে বীপরীত ফল হতে পারে।

আলকুশী– যৌবনে নানা প্রকার কু-অভ্যাসের ফলে অতিরিক্ত শুক্র ক্ষয়ের জন্যে মহামূল্যবান বীর্য তরল হয়ে যায়। আলকুশীর পাকা বীজ চার থেকে পাচটি আগের রাতে এক কাপ গরম দুধে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে বীজগুলোর কোসা ছাড়িয়ে শিলে মিহি করে বেটে নিয়ে সামান্য গাওয়া গিয়ে বাটা বীজকে ভেজে নেয়া দরকার। তবে ভাজাটা খুব কড়াভাবে ভাজা চলবে না। ঠান্ডা হলে েএক চামচ মিসরীগুড়া অথবা সমপরিমান চিনি মিশিয়ে দিনে একবার করে খেলে তরল বীর্য ঘন হয়ে যাবে। অন্তত বিশদিন করে খেয়ে যেতে হবে এবং পথ্য হিসেবে গরুর দুধ 250 মি.লি. থেকে 500 মি.লি ঔষুধ চলাকালীন খেয়ে যেতে হবে।

শতমুলী– দেহে যৌবন আসার সাথে কু-অভ্যাসের ফলে বীর্য পাতলা হয়ে যায়। তাছাড়া কুচিন্তা এবং কুদৃশ্য ঐসব কুভাবনা চিন্তা দৃশ্য দেখে ঘুমের মধ্যে পাতলা বীর্য সহজেই বের হয়ে যায়। শতমূলীর রস 50 মিলি লিটার একটি স্টিলের পাত্রে রেখে তাতে 100 মিলিলিটার গাওয়া ঘিয়ে দিয়ে আচে পাক করতেহবে। এ ঘি তিন গ্রাম আধা কাপ সামান্য গরম দুধের সাথে মিশিয়ে সকালে বিকেলে খেলে বীর্য গাঢ় হবে। তবে নিজেকেও কিছুটা সংযত হতে হবার চেষ্টা করতে হবে।

লতাকস্তুরী– লতাকস্তুরী বীজের গুড়া দেড় গ্রাম, এক গ্লাস ঠান্ডা পানির সাথে খেলে ধীরে ধীরে শুক্র বেড়ে যায়। তবে নিয়মিত একমাস ধরে খাওয়া উচিত।নিয়ে থেতো করে আধাপোয়া পানিতে চটকে ছেকে নিন। তারপর তাতে অল্প চিনি মিশিয়ে শরবত করে খান, বীর্য গাঢ় হবে।

বকুল ফুল– অপুষ্টিজনিত কারণে শুক্রতরল্য দেখা দিলে পাকা বকুল ফলের সিরাপ প্রতিদিন দুপুরে আহারের পর 1 চা-চামচ নিয়ে ঠান্ডা পানি মিশিয়ে 2 থেকে 3 সপ্তাহ খাবেন বীর্য গাঢ় হবে। বকুল ফুলের আরো গুনাগুন জানতে ক্লিক করুন।

রসুন– শুক্রতারল্য দেখা দিলে সামান্য গরম দুধের সাথে 1 কোয়া বা 2 কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খাবেন বীর্য গাঢ়। রসুন এর গুনাবলী সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন।

শিমুল গাছ– চারা শিমুলগাছের মুল থেতো করে বা েবটে 7 থেকে 10 গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেলে বীর্য গাঢ় হবে। শিমুল গাছে উপকারীতা সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।>উপরে যে কোন একটি পদ্ধতি অনুসরণ করে নিয়মিত ওষুধ খেলে বীর্য গাঢ় হবে। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মিলন হবে অটুট, মনে আসবে শান্তি এবং টাকা বাঁচবে বাঁচবে সময়ও। ভালো লাগলে মতামত দিন।

Leave a Reply