Thursday, April 25

কাজ করতে করতে হাপিয়ে গেছেন,দেখে নিন এই বছরের সেরা মজার ভিডিও!!! দেখলে চমকে উঠবেন (ভিডিও)

মজা-মাস্তি ছাড়া সবই অচল।
আমরা এত কাজ করি সব কিছুই নিজেকে আনন্দ দেয়ার জন্য। তাই তো আমরা কাজের ফাকে বিনোদন খুজি। অবসরে ঘুরতে যাই। একটু টাইম পেলেই আড্ডা দেই।

এই ঘুরতে যাওয়া, আড্ডা দেওয়া সবকিছুই নিজেকে রিচারজ করে নেয়া। ভিডিওটিতে মজার মজার কিছু ভিডিও দেয়া হয়েছে যাতে আপনারা কাজের ফাঁকে একটু মজা নিতে পারেন।

কাজ করতে করতে হাপিয়ে গেছেন,দেখে নিন এই বছরের সেরা মজার ভিডিও!!!-ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া হয়েছে। সরাসরি ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে নিচে চলে যান।

অন্যরা যা পড়ছেঃ

বাসা খালি আছে, ইচ্ছে হলে চলেন যাই…

পোশাকে আভিজাত্যের ছাপ। দেখতেও সুন্দরী। শপিংমল, ব্যস্ততম সড়কের মোড়ে তাদের অবস্থান। দৃষ্টি এদিক-ওদিক। সুযোগ পেলেই ইশারায় কাছে ডাকে টার্গেটকৃতকে। কথা বলে। সাহায্য চায়।কখনও সরাসরি প্রমোদের প্রস্তাব। শুরুতেই জানিয়ে দেয়, ‘ফ্ল্যাট বাসা আছে। ইচ্ছা হলে চলেন। দরদাম ঠিক করেই রিকশা বা সিএনজি অটোরিক্সায় উঠার পরই ঘটে ঘটনা। কখনও কখনও বাসা পর্যন্ত পৌঁছার পর প্রকাশ হয় সুন্দরীদের প্রকৃত রূপ। এ রকম একজন, দু’জননা।

 

কয়েকশ’ সুন্দরী ছড়িয়ে আছে ঢাকায়। তাদের মূল কাজ ছিনতাই। অস্ত্র ছাড়াই এই ভিন্ন কৌশলে সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয় তারা। তাদের আশপাশে ছড়িয়ে থাকে সহযোগীরা।

তারা সশস্ত্র। তারাও ছিনতাইকারী। এমনকি তাদের সহযোগিতা করার জন্য নির্দিষ্ট সিএনজি অটোরিকশা ও রিকশাচালক রয়েছে। রয়েছে এক শ্রেণির পুলিশ সদস্যও। এছাড়াও রিকশা ও গাড়ি থেকে ফোন, ট্যাব, ব্যাগ টেনে নিয়ে যায় এই চক্র। এমনকি গতিরোধ করে অস্ত্রের মুখে সর্বস্ব কেড়ে নেয়ার ঘটনা ঘটছে প্রায়ই।

রামপুরা বনশ্রীর বাসিন্দা ইয়াকুব আলী জানান, গত বৃহস্পতিবার। সময় তখন রাত ৮টা। মৌচাক মার্কেট থেকে কেনাকাটা করে বাসায় ফিরবেন। রিকশা খুঁজছিলেন। যাত্রীর তুলনায় রিকশার সংখ্যা কম। ‘রামপুরা যাবেন’ বলতে বলতেই পেয়ে যান একটি রিকশা। উঠতেই একটি মেয়েলি কণ্ঠের অনুরোধ। ‘ভাইয়া আমার বাসা ওদিকে।

অনেকক্ষণ রিকশার জন্য দাঁড়িয়ে আছি। কিছু মনে না করলে আমি কি আপনার সঙ্গে যেতে পারি। ’ প্রবাস ফেরত ইয়াকুব আলী চিন্তা করছিলেন কি করবেন? এরই মধ্যে ত্রিশোর্ধ্ব ওই নারী রিকশায় চেপে বসেন। নানা কথা বলে ইয়াকুবের পুরো পরিচয়, বাসার ঠিকানা জেনে নেন।

কেনাকাটা সম্পর্কে জানতে চাইলে ইয়াকুব বলেন, ‘সময় কমতো তাই তেমন কেনাকাটা করতে পারিনি। ’ রিকশা তখন রামপুরায়। রিকশার গতি কমে যায়। হঠাৎ ‘ওই নারী বলে তোর যা আছে সব দিয়ে নেমে যা। নইলে চিৎকার করবো। তুই আমার রিকশায় জোর কইরা উঠছস। আমাকে আজে-বাজে কথা বলছস। ’

হতভম্ব হয়ে যান ইয়াকুব। কিছু বুঝে উঠার আগেই রিকশার আশপাশে দাঁড়ায় কয়েক যুবক। ওই নারী বলে- ওরা আমার লোক। চিৎকার করলে মারও খাবি টাকাও দিবি। ’

বাধ্য হয়ে পকেটে থাকা সাত হাজার টাকা তুলে দেন। এমনকি স্ত্রী ও বোনের জন্য কেনা দু’টি শাড়িও। একই রকম ঘটনার শিকার হয়েছেন সিরাজগঞ্জের বদিউল আলম।

Leave a Reply