Thursday, April 18

কবর দেয়ার পর বাড়িতে এসে হাজির মৃতদেহ !! এরপর ঘটলো ভয়ংকর ঘটনা

বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।

ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন।

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

আরো পড়ুনঃ

শ্বশুরবাড়ি থেকে যুবকের গামছা পেঁচানো লাশ উদ্ধার

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় শ্বশুরবাড়ি থেকে গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় রানা মৃধা (২৬) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার কোদালিয়া বাজিতপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

নিহতের পরিবারের অভিযোগ, রানাকে শারীরিক নির্যাতন ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।

নিহত রানার বাড়ি কোদালিয়া বাজিতপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আক্কাস মৃধা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুই বছর আগে প্রেম করে পাশের গ্রামের জাহাঙ্গীর খন্দকারের মেয়ে মাহফুজা খন্দকার পিপাসার সঙ্গে বিয়ে হয় রানার। তাঁদের একটি মেয়ে রয়েছে। এই প্রেমের বিয়ের মিনে নিতে পারেননি পিপাসার মা। পিপাসা স্নাতক শ্রেণিতে পড়ছেন। অন্য দিকে রানা তেমন কোনো পড়াশুনা করেননি। এই নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে ঝগড়া হতো।

গতকাল শুক্রবার রাতে রানা শ্বশুরবাড়িতে যান। আজ শনিবার সকালে শ্বশুরবাড়ি থেকে ফোন দিয়ে রানার পরিবারকে জানায়, রানা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। পরে রানার পরিবারের লোকজন ও পুলিশ গিয়ে রানার লাশ উদ্ধার করে।

রানার মামি সুমা বলেন, ‘আমার ভাগ্নেকে গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় নিচে পেয়েছি। শ্বশুরবাড়ির লোকজন রানাকে হত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই।’

রাজৈর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, লাশটিকে মাদারীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন আসার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

Leave a Reply