Friday, April 19

যে দেশে বাসর রাতে মেয়ের সাথে মেয়ের মাকে একসাথে থাকতে হয় !!

মানুষই পৃথিবীর একমাত্র বিরলতম প্রাণী, যারা কিনা বংশবৃদ্ধির কথা না ভেবে, কেবলমাত্র আনন্দের জন্য লিপ্ত হতে পারে।

কিন্তু নানা কারণে রাষ্ট্র ও সমাজ চায় মানুষের শারীরিক স্বাভাবিক আবেগের উপর নিয়ন্ত্রণ আনতে। সেই উদ্দেশ্যেই গড়ে ওঠে শারীরিক সম্পর্ক সম্পর্কিত নানা ধরনের আইন।

সেইসব আইনের অনেকগুলিই অনেকবেশি উদ্ভট। এখানে রইল পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রচলিত তেমনই ৫টি শারীরিক সম্পর্ক সম্পর্কিত আইন।

১. কম্বোডিয়ার কালি-তে একজন নারী কেবলমাত্র তার স্বামীর সঙ্গেই শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে পারেন এবং স্বামী-স্ত্রীর প্রথম মেয়ের বাসর রাতের সময়ে তাদের শয্যাকক্ষে উপস্থিত থাকেন মেয়েটির মা। তিনি গোটা বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। এটাই সেই দেশের আইন।

২. ইংল্যান্ডের লিভারপুলে আঞ্চলিক মাছের দোকানে নারী মাছ বিক্রেতারা ইচ্ছে হলে সম্পূর্ণ টপলেস হয়ে মাছ বিক্রি করতে পারেন। ব্যাপারটি সেখানে বেআইনি বলে মনে করা হয় না।

৩. উরুগুয়েতে কোনও বিবাহিত মহিলা যদি কোনও পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, এবং সেই নারীর স্বামী যদি সেই নারীকে তার প্রেমিকের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক আবস্থারত হাতে-নাতে ধরে ফেলতে পারেন তাহলে সেই নারী ও তার প্রেমিককে হত্যা করার আইনী অধিকার সেই স্বামীর রয়েছে।

৪. গু‌য়াম নামের দেশে শারীরিকভাবে কুমারী মেয়েদের বিয়ে করা আইনত নিষিদ্ধ। ফলে এই দেশে কোনও কোনও পুরুষের পেশাই হল কুমারী মেয়েদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে তাদের কৌমার্য হরণ করা।

মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে আজিমপুর-গাজীপুর রুটে চলাচলকারী ভিআইপি পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা কয়েকটি গাড়িকে প্রচণ্ডবেগে ধাক্কা দেয়, এতে অন্তত ৮-১০টি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয় বলে জানা যায়।

ঘটনাস্থলে দায়িত্বে থাকা পুলিশের নারী কর্মকর্তা পপি এগিয়ে আসেন, তিনি নিজে ড্রাইভ করে বাসটিকে সরিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করেন। আহতদের নিজ হাতে সেবা দিতে থাকেন। পুলিশ কর্মকর্তা পপির এই কর্মকাণ্ড সেখানে উপস্থিত থাকা কয়েকজন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ধারণ করেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবিগুলো ছড়িয়ে পড়ার পর ওই পুলিশ কর্মকর্তার এই কাজকে স্বাগত জানিয়েছেন নেটিজেনরা। অনেকের মতে পুলিশের ‘খারাপ কাজ’ গুলোই সামনে আসে, পুলিশের দোষারোপ করা হয় কিন্তু ভালো কাজকে কেউ সম্মান জানায় না।

পুলিশ কর্মকর্তা পপির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে নেটিজেনরা তার বন্দনা করছেন। তাঁরা মনে করছেন পুলিশের ভালো কাজগুলোও প্রচার পাওয়া দরকার। এই ছবিগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় বিক্ষিপ্ত পাওয়া গেলেও অনেক জায়গায় নাম উল্লেখ করা ছিল না। তবে কোথাও কোথাও ‘ছোটবাবু’ নামের একজনকে উল্লেখ করা হয়েছে।

Leave a Reply