দেখুন কি বলে বিয়ে পাগল অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী..!! শুনলে চোখ কপালে উঠবে আপনারঃ মনে মনে আমি তাকে স্বামী হিসেবে মেনে নিয়েছি, মনে মনে আমাদের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। হ্যা এমনটাই বলছে অষ্টম শ্রেনী পড়ুয়া এক ছাত্রী। শুধু তাই নয় যখন তার
বলা হলো তোমার বিয়ে বয়স হয় নায় তখন সে বলে যে আমি ম্যাচিয়ুর। এমনও বিয়ে পাগল কোন মেয়ে হতে পারে ভাবা যায়। মাত্র অষ্টম শ্রেনীতে পড়ছে এই তরুনী। এখনই এই অবস্থা বাকি দিনতো পরেই রয়েছে। শুধু তাইই নয় আরো যা যা বলছে শুনলে চমকে যাবেন।
দেখুন মেয়েটির কথা। ভিডিও দেখতে নিচে ক্লিক করুন।
ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।
আরো পড়ুনঃ
মেয়ের বয়স কম হওয়ায় বাসর ঘরে যাবার আগে স্বামীকে যা বললেন মেয়ের মা
মেয়ের বয়স কম হওয়ায়- বাংলাদেশের বেশিরভাগ মেয়েরই ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগে বিয়ের জন্য চাপ দেওয়া হয়। রুনা আখতারের বয়স যখন মাত্র ১৩ বছর তখনই তার বাবা-মা তাকে তার থেকে দ্বিগুণ বয়সের এক ব্যক্তির সাথে বিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেয়।
কিন্তু তখনও পর্যন্ত রুনা কোনো অফিসে রিসেপশনিস্ট হিসেবে কাজ করার স্বপ্ন বুনে চলেছে। সবে মাত্র সপ্তম শ্রেণিতে পড়া এবং খেলাপ্রিয় মেয়েটি বিয়ের জন্য তার বয়স ২১ বছর হওয়া অব্দি অপেক্ষা করতে চেয়েছিল।
রুনার মা’ জহরুল হক কাজল নামের ২৯ বছর বয়সী দ্বিগুণ বয়সের এক ব্যক্তির সাথে বিয়ে দেওয়া রুনার মা বিশ্বাস করেন, বয়স বেশি হয়ে গেলে মেয়ে বিয়ে দেওয়া কঠিন হয়ে যাবে। আর মেয়ের বয়স বেশি হয়ে গেলে লোকে বিভিন্ন অভিযোগ তুলবে। তার মায়ের ভাষ্য অনুযায়ী, রুনার বিবাহ তাকে রক্ষা করবে।
তার মধুর শৈশবকাল যে নিমিষেই বিলীন হতে চলেছে এবং তার পরিবর্তে স্ত্রী হিসেবে গুরুদায়িত্ব পালনের সময় হয়ে গেছে এটা জানলে হয়তো তখনই সে বিয়ে করতে আপত্তি জানাত।