Wednesday, April 24

যৌন মিলনের সময় নারীরা উফ আহ শব্দ করে কেন ? ভিডিওতে দেখুন

কোন নারী সর্বপ্রথম যে ংবী বা যৌন মিলন করে থাকে সেটা স্বভাবিকভাবেই একটু ব্যাথা দায়ক হবেই। এই ব্যাথাটা সাময়িক পরবর্তীতে যৌন মিলনকালে এমন আর না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রথম যৌন মিলনে নারীর হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়ার জন্য…
এ সময় অল্প বেথা অনুভূত হয় এবং অনেক মেয়েরাই উফ আহ শব্দ করে।
যৌনমিলন একটি আনন্দময় অভিজ্ঞতা। কোন সমস্যা না থাকলে যৌন মিলনে ব্যথা পাবার…
ঘটনা ঘটে না। প্রথম মিলনের সময়েই একটু ব্যথার অনুভূতি হবে। এটা বাদ দিলে সুস্থ ও সাধারণ যৌন মিলনে ব্যথা বা ভয়ের কিছুই নেই।
যৌন মিলনের শেষ পর্যায় হচ্ছে অরগাজম বা চরম তৃপ্তি। নারীদের জন্য অরগাজম একেবারেই অন্য রকম একটা অনুভব। আপনার পরিচিত অন্য কোন অনুভবের সাথে এটার মিল খুঁজে পাবেন না। পুরুষের চাইতে নারীর অরগাজমটা একটু ভিন্ন। পুরুষ যেমন বীর্যপাতের কয়েক মুহূর্ত আগে টের পান, নারীর ক্ষেত্রেও তাই। যৌন মিলনের সময় অরগাজম হবার কয়েক মুহূর্ত আগেই বুঝতে পারবেন যে চরম মুহূর্ত উপস্থিত হতে যাচ্ছে। আপনার হার্ট বিট বেড়ে যেতে শুরু করবে, মুখে রক্ত জমবে, কেউ কেউ ঘামতেও শুরু করবে, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে যাবে। এ জন্য আপনা আপনি ঘন ঘন শ্বাস নিতে হয়? এ সময় অনেক মেয়েরাই নারীরা উফ আহ শব্দ করে ।
তবে কেউ ব্যাথা তে করে আবার কেউ মিলনের সময় কোন কারন ছাড়া যৌন আনন্দ বৃদ্ধির জন্য শব্দ করে।

ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন।

ভিডিওটি পোষ্টের নিচে দেয়া আছে। ভিডিওটি দেখতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

আরো পড়ুনঃ

সহবাসের সময় যে পাঁচটি কাজ করা উচিত নয়!

যদিও আমরা যৌন সংক্রান্ত বিষয়াদি প্রাকৃতিক ভাবেই শিখে থাকি। সহবাসের সুখ আরো ভালোভাবে উপভোগ করতে রয়েছে কিছু নিয়ম কানুন যা বৈজ্ঞানীকভাবে স্বীকৃত, কিন্তু আমরা অনেকেই সে নিয়ম কানুন গুলো জানি না। পাঠক পাঠিকাদের জন্য সঙ্গমের সময় যা করা উচিত নয় এমন পাঁচটি বিষয় নিচে তুলে ধরা হল।
১) আপত্তি জানানো : স্বামী স্ত্রীর দুইজনের সহবাসের ফলেই যৌনসুখ লাভ করা সম্ভব। তাই সহবাসের সময় আপনার সঙ্গিনী কিভাবে বেশী সুখ পাবে খেয়াল রাখতে হবে । যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিকে সুখী করতে গিয়ে আপনার একটু সমস্যা হচ্ছে তাতেও কোন প্রকার আপত্তি করা উচিত না্। এতে তার মন ভেঙ্গে যায ফলে আসল সুখ আর পাওয়া যায় না। আপনাকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে আপনার সঙ্গি কি চায়। প্রয়োজনে দুই জনের মধ্যে ভালোলাগা ও চাওয়া পাওয়া বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করুন। তবেই পাবেন সহবাসের আসল সুখ।
২) অতিরিক্ত আবেগ অথবা চুপ থাকা: অনেকেই সহবাস করার সময় খুব আবেগী হয়ে পরেন এবং বেশী কথা বলেন। এমনটি করলে আপনার শক্তি খুব দ্রুত শেষ হয়ে যাবে ফলে আপনি ও আপনার সঙ্গী উভয়ই প্রকৃত সুখ থেকে বঞ্চিত হবেন। সুতরাং মিলনের সময় একে অন্যের সাথে ভালবাসা সম্পর্কিত কথা ছাড়া অন্য কোন কথা না বলাই ভাল।মনে রাখবেন, আপনার সঙ্গী আপনার কাছ থেকে অনেক আদর আর ভালবাসা পাওয়ার দাবি করে।
৩) সঙ্গিকে অবজ্ঞা করা: কোন ভাবেই আপনার সঙ্গিকে অবজ্ঞা করা যাবে না। আপনার সাথী দেখতে যেমনই হোক না কেন বা তাকে যতই খারাপ লাগুক না কেন আপনাকে বুঝাতে হবে যে আপনি তার প্রতি খুবই আকর্ষিত। তা না হলে তার মন ভেঙ্গে যাবে এবং এর দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাব পরবে। সুতরাং আপনি আপনার সাথীকে খুশী রাখার জন্য তার দিকে পূর্ণ মনযোগ দিন। দেখবেন সব অনীহা দুর হয়ে গেছে।
৪) অধিক তাড়াহুড়ো করা: অনেকে মনে করেন যে খুব দ্রুত সহবাস করলে বেশী আনন্দ পাওয়া যায় তাই খুব দ্রুত অঙ্গ চালনা করে। এটা ভুল। সঙ্গম একটি উপভোগের বিষয়। সুতরাং যত সময় নিয়ে উপভোগ করবেন আপনি ও আপনার সঙ্গী তত বেশী আনন্দ পাবেন।
৫) দ্রুত গোসল করা: এটা ঠিক যে মিলনের পর আপনার ফ্রেশ হতে হবে কিন্তু আপনি যদি খুব দ্রুত আপনার সাথীকে বিছানায় ফেলে উঠে আসেন তবে তা আপনার সঙ্গীর মনে ভূল ধারনা তৈরী হতে পারে। তিনি ভাবতে পারেন যে আপনি তার প্রতি সন্তুষ্ট নন। সুতরাং সঙ্গম শেষ করার পর কিছুটা সময় আপনার সঙ্গীর সাথে কাটান। তাকে আদর করুন। তাকে বুঝান যে আপনি তার প্রতি সন্তষ্ট। আর এমনটি করতে রাসূল (সাঃ) ও নির্দেশ দিয়েছেন। যেমনঃ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যখন পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করে তখন সে যেন পরিপূর্ণ ভাবে (সহবাস) করে। আর তার যখন চাহিদা পূরণ হয়ে যায় (শুক্রস্খলন হয়) অথচ স্ত্রীর চাহিদা অপূর্ণ থাকে, তখন সে যেন তাড়াহুড়া না করে। [মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদিস নং-১০৪৬৮]
এই হাদীস থেকে আমরা নির্দেশ পাচ্ছি স্বামীর বীর্যস্খলন হয়ে গেলেও স্বামী যাতে সাথে সাথে স্ত্রীকে ছেড়ে না উঠে যায়। এতে স্ত্রীর যদি তৃপ্তি অপূর্ণ থেকে যায় তাহলে তাতে তার তৃপ্তি যেমন পূর্ণ হয়ে যাবে, স্ত্রীও নিজেকে স্বামীর ভোগ্য বস্তু মনে করবে না। এখান থেকে আরেকটি উপকার হচ্ছে, যৌন উত্তেজনার কারণে দেহ গরম হয়ে যায়। এই অবস্থায় অযু বা গোসল করলে ঠাণ্ডা লেগেতে যেতে পারে অথবা জ্বর উঠতে পারে। তাই ৫-১০ মিনিট দেরী করলে জ্বর অথবা ঠান্ডা লাগার ভয় থাকে না।

Leave a Reply